নিজস্ব প্রতিবেদন: সরকারের দেওয়া ওষুধে চিকিত্সার খরচ গিয়েছে কমে। আর তার ফলেই শেষপর্যন্ত কথা বলতে পারছেন দীপা সাহা। সৌজন্যে প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় জনৌষধি পরিযোজনা। ভিডিয়ো কন্ফারেন্সে অসুস্থ মহিলার কথা শুনে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন প্রধানমন্ত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-হাইকোর্টের নির্দেশে খুলল চুঁচুড়ার 'বিতর্কিত' বিনোদন পার্ক


প্যারালাইসিসে পঙ্গু হিয়ে গিয়েছিলেন দীপা সাহা। কথাও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। স্বামী অসুস্থ। এরকম এক অবস্থায় সংসার চালানোই দায়। প্রতি মাসে লাগতো ১২০০০ টাকার ওষুধ। শেষপর্যন্ত সহায় হয়ে দাঁড়ায় প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় জনৌষধি প্রকল্প। এর ফলে ১২০০০ হাজার টাকা ওধুধের খরচ কমে হয় ১৫০০ টাকা। সেকথাই প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়ে ধন্যবাদ দিলেন দীপা।



প্রধানমন্ত্রীকে ভিডিয়ো কন্ফারেন্সে দীপা বলেন, ‘কথা বলতে পারতাম না। চিকিত্সা চলছিল কিন্তু ওষুধের দাম প্রচুর। আমার স্বামীর পঙ্গু। ফলে ঘর চালানোই দুস্কর হয়ে পড়েছিল। কিন্তু যখন থেকে সরকারি ওষুধ পেতে শুরু করি তখন থেকে অনেকটাই সুস্থ্য।’ দীপার ওই কথা শুনে আবেগ ধরে রাখতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী।


দীপা বলেন, ডাক্তাররা বলেছিলেন কোনও আশা নেই। কিন্তু আপনার আশীর্বাদে এখন অনেকটাই সুস্থ্য। এখন কথা বলতে পারি। অনেক আনাকে সাহায্যও করছেন।


আরও পড়ুন-পুলওয়ামা হামলায় IED তৈরির সরঞ্জাম কেনা হয়েছিল অনলাইনে, ধৃত ১৯ বছরের তরুণ


উল্লেখ্য, দেশজুড়ে ৬,০০০ জনৌষধি কেন্দ্র খুলেছে কেন্দ্র। ওইসব কেন্দ্রে থেকে অত্যন্ত কম দামে জেনেরিক ওষুধ সরবারহ করে সরকার। প্রধানমন্ত্রী বলেন,ওইসব কেন্দ্রে থেকে ৯০০ ওষুধ ও ১৫০ ধরনের সার্জিক্যাল সরঞ্জাম পাওয়া যায়। এতে দেশ ১ কোটি পরিবার উপকৃত হচ্ছেন



 


 


 


গত বছর সংসদে সরকার জানায়, জেনেরিক ওষুধ বিক্রির ফলে দেশে অসুস্থ মানুষের ২০০০ কোটি সাশ্রয় হয়েছে। এই প্রকল্পের অধীনে যে ওষুধ বিক্রি হয় তা ৫০-৯০ শতাংশ সস্তা।