দেশে কমছে দরিদ্র সংখ্যা, যোজনা কমিশনের রিপোর্ট ঘিরে বিতর্ক
দেশে কমছে দরিদ্রের সংখ্যা। যোজনা কমিশনের এই দাবিকে ঘিরেই এখন তোলপাড় জাতীয় রাজনীতি। বিরোধীদের অভিযোগ, লোকসভা ভোটের আগে ইউপিএ সরকারের ভাবমূর্তি স্বচ্ছ প্রমাণ করতেই সামনে আনা হয়েছে এই পরিসংখ্যান। আর এই ইস্যুতে বিরোধীদের পাশে দাঁড়িয়েছে ইউপিএ-র অন্যতম শরিক এনসিপি-ও।গত সাত বছরে দেশে কমেছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা। দেশের মোট জনসংখ্যার বাইশ শতাংশ মানুষ বাস করেন দারিদ্রসীমার নীচে। মঙ্গলবার এমনই পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে যোজনা কমিশন। আর এই ঘোষণার পর থেকেই বিরোধীদের তোপের মুখে পড়েছে কেন্দ্র। যে পদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে এই পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে তার বাস্তবতা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন তারা।
দেশে কমছে দরিদ্রের সংখ্যা। যোজনা কমিশনের এই দাবিকে ঘিরেই এখন তোলপাড় জাতীয় রাজনীতি। বিরোধীদের অভিযোগ, লোকসভা ভোটের আগে ইউপিএ সরকারের ভাবমূর্তি স্বচ্ছ প্রমাণ করতেই সামনে আনা হয়েছে এই পরিসংখ্যান। আর এই ইস্যুতে বিরোধীদের পাশে দাঁড়িয়েছে ইউপিএ-র অন্যতম শরিক এনসিপি-ও।গত সাত বছরে দেশে কমেছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা। দেশের মোট জনসংখ্যার বাইশ শতাংশ মানুষ বাস করেন দারিদ্রসীমার নীচে। মঙ্গলবার এমনই পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে যোজনা কমিশন। আর এই ঘোষণার পর থেকেই বিরোধীদের তোপের মুখে পড়েছে কেন্দ্র। যে পদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে এই পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে তার বাস্তবতা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন তারা।
স্বভাবতই অস্বস্তি কাটাতে ময়দানে নেমেছেন কংগ্রেসের ক্রাইসিস ম্যানেজাররা। পরিসংখ্যান নিয়ে বাক্যব্যয়ের বদলে গরিব মানুষের জন্য সরকার কতটা চিন্তিত সেই খতিয়ান তুলে ধরতেই ব্যস্ত ছিল কংগ্রেস।
এত চেষ্টা করেও অবশ্য কমানো যায়নি অস্বস্তি। বরং বেড়েছে। বাড়িয়েছে ইউপিএ-র অন্যতম শরিক এনসিপি-ই।
এবারই প্রথম না। গতবছরও দারিদ্রসীমার নতুন সংজ্ঞা তৈরি করতে গিয়ে দেশজুড়ে বিতর্কের মুখে পড়েছিল যোজনা কমিশন। শহরাঞ্চলে দৈনিক বত্রিশ টাকা যে ব্যক্তি আয় করেন, তাঁকে দরিদ্র বলে চিহ্নিত করা যাবে না। যোজনা কমিশনের এই বক্তব্যের বিরোধিতায় সোচ্চার হন বিরোধীরা। এবার বিতর্কের কেন্দ্রে দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারীর সংখ্যা। বিরোধীদের অভিযোগ, এধরনের তথ্য সামনে এনে কার্যত গরিব মানুষকে অপমান করছে কেন্দ্র।