নিজস্ব প্রতিবেদন: দলের সভাপতিকে ছাড়াই ঠিক হয়ে গেল দলের রণনীতি। বুধবার ভারতীয় রাজনীতি এমনই ঘটনার সাক্ষী থাকল বলে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


প্রসঙ্গত, এদিন কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের বৈঠক ছিল। সেই বৈঠকে কয়েকটি রাজ্যে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের রণনীতিও ঠিক হয়। এমনকী, লোকসভায় দলের নেতা ও মুখ্য সচেতকের নামও নির্ধারণ করা হয়।


আরও পড়ুন: আজ কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের বৈঠক, আলোচনা হতে পারে রাহুলের পদ নিয়ে


সূত্রের খবর, এত কিছু ঠিক হয়ে গেলেও ওই বৈঠকে ছিলেন না স্বয়ং কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধী। তিনি এখন লন্ডনে রয়েছেন। সংসদে বর্ষাকালীন অধিবেশনের আগেই তিনি ফিরে আসবেন। কিন্তু কেন তিনি লন্ডনে গেলেন, তা নিয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি বলে ওই সূত্রের দাবি।


লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবি হয়েছে কংগ্রেসের। সেই হারের দায় নিয়ে সভাপতির পদ ছাড়তে চেয়েছেন রাহুল নিজেই। একমাসের মধ্যে দলের পরবর্তী সভাপতি খুঁজতে তিনি দলের নেতাদের নির্দেশও দিয়েছেন।


আরও পড়ুন: ‘ভুয়ো খবর করা সংবাদিকদের জেলে পুরলে, সব চ্যানেলে লোক কম পড়বে’ কটাক্ষ রাহুলের


কংগ্রেসের বড় অংশ অবশ্য রাহুলের নেতৃত্বেই আগামিদিনে রাজনৈতিক লড়াইয়ে আগ্রহী। আর সেই লড়াইয়ের পরবর্তী চ্যালেঞ্জ বেশ কয়েকটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। জম্মু-কাশ্মীর, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা ও ঝাড়খণ্ডে বিধানসভার নির্বাচন খুব শিগগিরই হবে।


সেই নির্বাচনের জন্য রণনীতি নির্ধারণ করল কংগ্রেস। বৈঠকের পর সেকথা জানিয়েছেন দলের মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালায়। ওই বৈঠকে আহমেদ প্যাটেল, পি চিদম্বরম, জয়রাম রমেশ, একে অ্যান্টনি, মল্লিকার্জুন খাড়গে ও কেসি বেণুগোপাল উপস্থিত ছিলেন।


আরও পড়ুন: আদালতের মধ্যেই খুন উত্তর প্রদেশ বার কাউন্সিলের সভাপতি


তবে এত গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে রাহুল গান্ধী কেন অনুপস্থিত ছিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে রাহুল ওই বৈঠকে আদৌ উপস্থিত ছিলেন, নাকি অনুপস্থিত ছিলেন, তা নিয়ে অবশ্য কংগ্রেসের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।