পড়াশোনায় সাহায্য চেয়েছিল, পরিবর্তে ছাত্রীকে গণধর্ষণ করল তারই চার বন্ধু
পড়াশোনায় সাহায্য করার জন্য বন্ধুদের বাড়িতে ডেকেছিল এক কিশোরী। ১৫ বছরের ওই কিশোরীর বাড়িতে এসেছিল তারই চার বন্ধু। যারা সবাই একইসঙ্গে স্কুলে পড়ে, পাড়ায় থাকে। কিন্তু বাড়িতে সেই সময় কেউ ছিল না। তার কারণ, ওই কিশোরীর বাবা আগেই মারা গিয়েছেন। মা বিদেশে চাকরি করেন। তাই সে থাকে ঠাকুমা, পিসি এবং বোনের সঙ্গে। কিন্তু সেই দিন কেউ বাড়িতে ছিলেন না।
ওয়েব ডেস্ক: পড়াশোনায় সাহায্য করার জন্য বন্ধুদের বাড়িতে ডেকেছিল এক কিশোরী। ১৫ বছরের ওই কিশোরীর বাড়িতে এসেছিল তারই চার বন্ধু। যারা সবাই একইসঙ্গে স্কুলে পড়ে, পাড়ায় থাকে। কিন্তু বাড়িতে সেই সময় কেউ ছিল না। তার কারণ, ওই কিশোরীর বাবা আগেই মারা গিয়েছেন। মা বিদেশে চাকরি করেন। তাই সে থাকে ঠাকুমা, পিসি এবং বোনের সঙ্গে। কিন্তু সেই দিন কেউ বাড়িতে ছিলেন না।
সেই সুযোগের ব্যবহার করতে ছাড়েনি, ওই কিশোরীর বন্ধুরা। তারা তাকে গণধর্ষণ করে। এবং গোটা ঘটনার ছবি তুলে রাখে। এরপর ধর্ষিতা কিশোরীকে শাসিয়ে যায় এই বলে যে, সে যদি কাউকে এই ঘটনা জানায়, তাহলে সবাইকে সেই ভিডিও ফুটেজ দেখিয়ে দেবে।
ওই চার বন্ধুর একজন ওই ভিডিওটি হোয়াটস অ্যাপে পাঠিয়ে ফেলে। মুহূর্তেই ওই ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে যায়। আর অবশেষে ওই ভিডিওটি হোয়াটস অ্যাপের মাধ্যমেই হাতে পেয়ে যান ওই কিশোরীর আন্টিও। তিনি তখন ওই কিশোরীকে সব জিজ্ঞেস করলে, কিশোরী সব কথা স্বীকার করে নেয়। মালাদ থানায় এফআইআর করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ৮ নভেম্বর। কিন্তু জানা গিয়েছে গত বুধবার। ধর্ষিতা কিশোরীর ঠাকুমা বলেছেন, 'পরিবারের সকেল মানসিক বিপর্যস্ত। তবে, পুলিশ সাহায্য করছে।'
প্রসঙ্গত, অভিযুক্তদের পাকড়াও করেছে পুলিশ।