নিজস্ব প্রতিবেদন: গত ডিসেম্বরে রাফাল মামলায় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। সেই রায়ের পুনর্বিবেচনার আবেদনও বৃহস্পতিবার খারিজ করে দিল শীর্ষ আদালত। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, প্রশান্ত ভূষণদের আবেদনের সারবত্তা নেই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তিন বিচারপতির বেঞ্চে দু’রকম রায় লেখা হয়। বিচারপতি কাউল যে রায় পড়ে শোনান, তাতে সহমত পোষণ করেন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ। সেই রায়ে ললিতাকুমারি মামলার প্রসঙ্গে তুলে আনেন বিচারপতি। অন্য দিকে অন্য একটি রায়ে এই মামলার পুনর্বিবেচনার আইনি ক্ষেত্র স্বল্প বলে ব্যাখ্যা করেন বিচারপতি কেএম জোসেফ। তবে, সর্বসম্মতিতে রাফাল দুর্নীতি মামলার সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পুনর্বিবেচনার আবেদন খারিজ করা হয়েছে।


অন্য একটি মামলায় আজ ‘চৌকিদার চোর’ মন্তব্যে প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে ‘সতর্ক’ করেই অব্যাহতি দিল সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ জানায়, রাহুল গান্ধীর নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থনা গ্রহণ করেছে আদালত। তবে, এ ধরনের মন্তব্য করার আগে সতর্ক থাকা উচিত তাঁর।



আরও পড়ুন- দেবেন্দ্রই মুখ্যমন্ত্রী, সেনার দাবি মানার প্রশ্নই নেই, বললেন বিজেপির ‘সেনাপতি’ শাহ


উল্লেখ্য, রাফাল দুর্নীতি মামলা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের একটি রায়ে গত এপ্রিলে রাহুল গান্ধী মন্তব্য করেছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের রায়েও প্রমাণিত হল চৌকিদার চোর। প্রসঙ্গত, ফাঁস হয়ে যাওয়া রাফাল নথিকে প্রামাণ্য নথি হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে খতিয়ে দেখার কথা বলে সুপ্রিম কোর্ট। এই নথিকে ‘চুরি’ এবং ‘ব্যক্তিগত হস্তান্তর’ বলে যুক্তি দিয়েছিল কেন্দ্র। লোকসভা নির্বাচন প্রাক্কালে অমেঠীর এক জনসভায় রাহুল এই বিতর্কিত মন্তব্য করেন।