ওয়েব ডেস্ক : দিল্লির কেশবপুরমের বাসিন্দা বছর চুয়ান্নর সত্যবীর পাঞ্চাল। প্রতিদিনের মত মঙ্গলবারও তিনি ঘুমিয়েছিলেন। হঠাত্ই কানে আসে আর্ত চিত্কার। ঘুম ভেঙে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে আসতেই তিনি দেখেন, তাঁর বাড়ির পাশের পাঁচতলা বিল্ডিংয়ের নীচের তলায় প্রাইভেট ডায়াগনোস্টি সেন্টারে আগুন লেগেছে। বাড়ির মালিক রাজেশ গুপ্তা তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আটকে পড়েছেন টপ ফ্লোরে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘটনাচক্রে সত্যবীরের নিজেরই অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রের দোকান ছিল। কালবিলম্ব না করে ৪টে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র নিয়ে উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন সত্যবীর। বাড়ির মধ্যে তখন আটকে রয়েছেন ৮ জন। সেই সময়ই একটি অক্সিজেন সিলিন্ডার ফেটে যায়। কাঁচ ও ধাতব টুকরো ছিটকে এসে ঢুকে যায় সত্যবীরের ঘাড়ে। সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, চিকিত্সকরা সত্যবীরকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।


পুলিশ জানিয়েছে, দমকল পৌঁছানোর আগে স্থানীয়দের নিয়ে নিজেই আগুন নেভাতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন সত্যবীর। ডেকে নিয়েছিলেন ছেলেকেও। প্রাথমিকভাবে অনুমান শর্ট সার্কিট হয়েই আগুন লাগে ওই ডায়াগনোস্টিক সেন্টারে।


আরও পড়ুন, ২৮ বছরে ৩৮ হাজার গাছ লাগিয়ে পাঠ্যবইতে নাম উঠল ভারতের 'ট্রি ম্যান'-এর