নিজস্ব প্রতিবেদন: ত্রিপুরায় ধু্ন্ধুমার। ফের আক্রমণের অভিযোগে সরব তৃণমূল। অভিযোগ, খোয়াইয়ে তৃণমূলে যোগ দিতে আসা বাম কর্মীদের উপর হামলা করা হয়। বেশ কয়েকজনকে মারধর করা হয়। বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণের অভিযোগ তৃণমূলের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অভিযোগ, আক্রান্ত হয়েছেন এক বাম ছাত্র নেতা। যিনি রবিবার খোয়াইয়ে তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। গোটা দিন তৃণমূল নেতাদের সঙ্গেই ছিলেন। সোমবার দলবল নিয়ে তাঁর তৃণমূলে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। তবে এর আগেই তাঁর উপর হামলা হয় বলে অভিযোগ। বিজেপিকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে তৃণমূল। ঘটনার নিন্দা করেছেন রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। তিনি বর্তমানে ত্রিপুরাতেই রয়েছেন। সেখানে সংগঠন বাড়ানোর কাজ করছেন। তাঁর দাবি, তৃণমূলকে ভয় পাচ্ছে বিজেপি। তাই তৃণমূলের উপর হামলা করা হচ্ছে।


আরও পড়ুন: PM Modi: প্রথমবারের জন্য রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন মোদী


আরও পড়ুন:ত্রিপুরায় যুব নেতাদের উপর 'হামলা', সংসদে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে TMC-র বিক্ষোভ


শনিবার ত্রিপুরায় দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে গিয়ে 'আক্রান্ত' হন তৃণমূলের যুব নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য, সুদীপ রাহা এবং জয়া দত্তরা। বিজেপির বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ করেন তাঁরা। এরপর গ্রেফতার করা হয় তিন যুব নেতা-সহ তৃণমূলের একাধিক নেতা-কর্মীকে। এই ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয় তৃণণূল। তড়িঘড়ি ত্রিপুরা উড়ে যান তৃণমূলের তিন শীর্ষ নেতা দোলা সেনা, ব্রাত্য বসু, কুণাল ঘোষ। ত্রিপুরা যান তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতি অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়ও। রবিবার ত্রিপুরায় গিয়ে 'সহকর্মী'দের মুক্তির দাবিতে সকাল থেকে খোয়াই থানাতেই পড়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। শেষে ত্রিপুরা (Tripura) আদালতে জামিন পেয়েছেন ১৪ জন তৃণমূল নেতা। ৫০ হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে মুক্তি দেওয়া হয়েছে তাঁদের।