জঙ্গিঘাঁটি ধ্বংসের পোক্ত প্রমাণ রয়েছে, প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত সরকারের: বায়ুসেনা
Feb 28, 2019, 19:57 PM IST
1/9
বায়ুসেনার এয়ার স্ট্রাইকের সাফল্য নিয়ে দেশের অন্দরেই উঠেছে প্রশ্ন। পাকিস্তান প্রত্যাশিতভাবেই দাবি করেছে, তাদের যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পালিয়ে গিয়েছে ভারত। ফাঁকা জায়গায় বোমা ফেলা হয়েছে। এদিন সাংবাদির বৈঠকে সেই দাবি খারিজ করে এয়ার ভাইস মার্শাল আরজিকে কাপুর জানিয়ে দিলেন, প্রমাণ রয়েছে বায়ুসেনার হাতে।
2/9
সাংবাদিক বৈঠকে আরজিকে কাপুর বলেন, বালাকোটে জইশের জঙ্গিঘাঁটিতে বোমাবর্ষণ করা হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আগেভাগে বলে দেওয়া ঠিক নয়। তবে আমরা যেটা চেয়েছিলাম, তেমন ফলই পেয়েছি।
photos
TRENDING NOW
3/9
ভাইশ মার্শাল আরজিকে কাপুরের কথায়, ''বায়ুসেনার কাছে জঙ্গিঘাঁটি ধ্বংসের প্রমাণ রয়েছে। তা প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নেবেন সরকারের কর্তাব্যক্তিরা''।
4/9
পাকিস্তানের এফ-১৬ বিমান ভারতের সেনাঘাঁটিতে হামলা চালাতে চেয়েছিল বলে দাবি করেছে বায়ুসেনা। ভাইশ মার্শালের কথায়, ''ভারতের হামলায় এফ-১৬ ভেঙে পড়েছে। যে ছবি পাওয়া গিয়েছে তাতে এটা স্পষ্ট। ভারতের হাতে কোনও এফ-১৬ নেই। ফলে ওটা পাকিস্তানেরই যুদ্ধবিমান। আর ভারতের একটি বিমান নিখোঁজ''।
5/9
এরইসঙ্গে নিয়ন্ত্রণরেখার ধারে মিলেছে পাকিস্তানের লক্ষ্যভ্রষ্ট ক্ষেপণাস্ত্রও। সেটাও সাংবাদিক বৈঠকে তুলে ধরেন সেনাকর্তারা। ফলে আন্তর্জাতিক মঞ্চে পাকিস্তানকে চেপে ধরার সুযোগ পেয়ে গেল নয়াদিল্লি। সেনা কর্তাদের দাবি, পাকিস্তানি সেনাকে নিশানা করেনি ভারত। বরং জঙ্গিঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছে।
6/9
উইং কমান্ডার অভিনন্দন বর্তমানকে নিঃশর্তে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কোণঠাসা ইমরান খান। এটা শান্তির পদক্ষেপ বলে মানতে নারাজ বায়ুসেনা। এয়ার মার্শালের কথায়, ''আমরা খুশি। বায়ুসেনার বিমানচালক ফিরে আসছেন। উনি ফিরে আসার পর এব্যাপারে বিস্তারিত বলা হবে। জেনেভা চুক্তি মেনেই করা হয়েছে''।
7/9
মেজর জেনারেল সুরেন্দ্র সিং মাহাল জানিয়ে দিয়েছেন, সন্ত্রাসবাদীদের পাকিস্তান প্রশ্রয়দান অব্যাহত রাখলে জঙ্গি শিবিরে হামলা চালাতে থাকবে সেনা।
8/9
নৌসেনার অ্যাডমিরাল ডিএস গুজরালের হুঁশিয়ারি, পাকিস্তানের যে কোনও ধরনের পদক্ষেপের জবাব দিতে তৈরি রয়েছি। দেশবাসীর নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করব।
9/9
এদিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারমন, বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ, অরুণ জেটলি, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল ও বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী।