আল-কায়দা যোগে NIA-এর জালে মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা ৯ জঙ্গি, একনজরে চিনে নিন প্রত্যেককে

Sep 19, 2020, 19:20 PM IST
1/9

ডোমকলের গঙ্গাদাস পাড়ার বাসিন্দা নাজমুস সাকিব। শনিবার তার বাড়িতেই হানা দিয়ে বছর ২২-এর নাজমুসকে গ্রেফতার করে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার প্রতিনিধি দল। ডোমকলের বসন্তপুর কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল নাজমুস। কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করত। পরিবারের দাবি, পড়াশোনার ফাঁকে নামাজ পড়া, এই ছিল নাজমুসের কাজ। 

2/9

আল-কায়দা যোগে বাংলা ও কেরল থেকে আজ মোট ৯ জঙ্গিকে গ্রেফতার করে এনআইএ। ধৃতদের মধ্যে একজন মুরশিদ হোসেনও।

3/9

জলঙ্গির মধুবোনার বাসিন্দা মাইনুল মণ্ডল। কেরালায় পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করত। লকডাউনের জেরে ফিরে আসেন মুর্শিদাবাদে। শনিবার ভোরে তাকে তার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে এনআইএ। একটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও একটি অ্যানালগ ফোনও উদ্ধার হয়েছে। বছর ২৯-এর যুবক মাইনুল মণ্ডলকে গ্রেফতারের পর কান্নায় ভেঙে পরেন পরিবার পরিজনেরা।

4/9

জলঙ্গির উত্তর ঘোষপাড়ার বাসিন্দা মোশারফ হোসেন। কেরালার এরনাকুলাম থেকে তাকে গ্রেফতার করে এনআইএ। আতিউর রহমানের দাদা মোশারফ হাসানই মূল পান্ডা বলে জানা গিয়েছে। ১০ বছর আগে আল কায়দাতে নিয়োগ হয় তার। বিগত ১০ বছর ধরে কেরালাতেই রয়েছে।

5/9

গ্রামে পরিচিত মুখ ছিল লিউ ইয়ান আহম্মেদ। বৃদ্ধ মা, স্বামী পরিত্যক্তা দিদিকে নিয়ে ছিল তার সংসার। ডোমকলের জয়রামপুরে পুরনো বিডিও মোড় এলাকায় NIA-এ তল্লাশি চালিয়ে পেশায় ডোমকলের বসন্তপুর কলেজের ইলেক্ট্রিশিয়ান লিউ ইয়ান আহম্মেদকে গ্রেফতার করে।

6/9

কেরালায় NIA-এর জালে পাকড়াও জলঙ্গির চোঁয়াপাড়ার মধুবোনার বাসিন্দা ইয়াকুব বিশ্বাস। কেরালার এরনাকুলাম থেকে ইয়াকুব বিশ্বাসকে গ্রেফতারের খবর এসে পৌঁছতেই অবাক তার পরিবার। ইয়াকুব নির্দোষ, দাবি পরিবারের। ৭ বছর ধরে কেরালায় কাজ করছিল। লকডাউনের আগেই কেরালায় যায় বলে দাবি পরিবারের।   

7/9

NIA-এর হাতে ধৃত আল-কায়দা জঙ্গি আবু সুফিয়ানও মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা। পেশায় কাঠের মিস্ত্রি।

8/9

শনিবার এনআইএ-এর জালে পাকড়াও মুর্শিদাবাদের জলঙ্গির উত্তর ঘোষপাড়ার বাসিন্দা আতিউর রহমান। বছর ২৪-এর আতিউর রহমানকে গ্রেফতারের পাশাপাশি বাড়ি থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে অ্যানড্রয়েড ফোন ও সিম কার্ড।

9/9

ডোমকলের নওদাপাড়ার বাসিন্দা আল মামুন কামাল। আল কায়দা জঙ্গি সন্দেহে তাকে গ্রেফতার করেছে এনআইএ। তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ৩ টি অ্যানালগ মোবাইল, বুকলেট, ৫টি বই। জানা গিয়েছে, আগে বেঙ্গালুরুতে কাজ করত। তবে গত ২ বছর ধরে বাড়িতেই ছিল। রাজমিস্ত্রির কাজ করত, গাড়িও চালাত।