Bengaluru Murder Case: ঘন ঘন ফোন, ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক! মুক্তির সুইসাইড নোটে ভয়ংকর তথ্য, মৃত্যুর আগে লেখা...

Thu, 26 Sep 2024-2:26 pm,

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: দিল্লির পর বেঙ্গালুরুর তরুণীর টুকরো টুকরো দেহ উদ্ধারে ইতোমধ্যেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। দিন সাতেক পরে ফ্রিজের মধ্যে থেকে উদ্ধার হয় তরুনীর ৩০ টুকরো দেহ। ২৯ বছর বয়সি ওই মহিলার নাম মহালক্ষ্মী দাস। 

এই ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন মুক্তিরঞ্জন প্রতাপ রাই। খবর পাওয়ার পরই ওড়িশায় রওনা দেয় বেঙ্গালুরু পুলিসের একাধিক টিম। কিন্তু তার আগেই মূল অভিযুক্ত আত্মহত্যা করে। 

অভিযুক্ত মুক্তিরঞ্জন রাইয়ের দেহের কাছ থেকে মিলেছে সুইসাইড নোট। সেই সুইসাইড নোটে লেখা চাঞ্চল্যকর তথ্য। ওই সুইসাইড নোটে লেখা রয়েছে, রাই নিজেই মহালক্ষ্মীকে খুন করেছেন। খুনের পর মহিলার দেহ টুকরো করে ফ্রিজে রাখেন তিনি।

সুইসাইড নোটে উল্লেখ মহালক্ষ্মীর সঙ্গে তুমুল বচসা হয় মুক্তিরঞ্জনের। তাতেই মেজাজ হারিয়ে মহালক্ষ্মীর মাথায় আঘাত করে মুক্তি। এরপরই মারা যায় সে। সুইসাইড নোটে উল্লেখ, দুজনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কও ছিল।

বেঙ্গালুরুর মলে যে দোকানে চাকরি করত মহালক্ষ্মী সেখানেই ম্য়ানেজার ছিল মুক্তি। ঘন ঘন তাদের মধ্যে ফোনে কথা হত। কল রেকর্ড খতিয়ে দেখে সে তথ্য়ও পেয়েছে পুলিস। তবে তরুণীর মৃত্যুর পর ফোন অফ ছিল অভিযুক্তেরও। 

ZEENEWS TRENDING STORIES

By continuing to use the site, you agree to the use of cookies. You can find out more by Tapping this link