গত বছর এই ২০ মে বাংলার উপরে আছড়ে পড়েছিল ঘূর্ণিঝড় আমপান। তছনছ করে দিয়েছিল দক্ষিণবঙ্গকে। এবার 'যশ'(Yaas) চোখ রাঙাচ্ছে বাংলাকে। এর তীব্রতা কতটা হতে পারে তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে প্রবল ক্ষয়ক্ষতির একটা আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।
-তথ্য-অয়ন ঘোষাল
2/6
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বভাস অনুয়ায়ী যশ-এর গঠন বা ফর্মেশন সম্পূর্ণ হবে ২২ মে। অর্থাত্ তার পর থেকে ডপলার রেডারে যশ-এর গতি প্রকৃতি, চরিত্র ও শক্তি ধরা পড়বে।
-তথ্য-অয়ন ঘোষাল
photos
TRENDING NOW
3/6
গঠন সম্পূর্ণ করে ২২ মে বিকেলের পর ঘূর্ণিঝড় যশ স্থলভাগের দিকে এগোতে শুরু করবে। এটি চলবে ৩-৪ দিন ধরে। জলের মধ্যে ইতিমধ্যেই ঘূর্ণি তরঙ্গ তৈরি করছে। অর্থাৎ তার শক্তি ক্রমশঃ বাড়ছে। -তথ্য-অয়ন ঘোষাল
4/6
এখনও পর্যন্ত আবহাওয়া দফতরের অনুমান যশ-এর ল্যান্ডফল হতে পারে ২৫ মে মধ্যরাত থেকে ২৬ মে ভোরের মধ্যে। যেহেতু এই ঘূর্ণিঝড়ের গঠন এখনও সম্পূর্ণ হয়নি তাই এর অভিমুখও এখনও স্পষ্ট নয়।
-তথ্য-অয়ন ঘোষাল
5/6
আবহাওয়া দফতরের অনুমান ল্যান্ডফলের সময় যশ-এর গতিবেগ হতে পারে ১৩৫-১৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। প্রসঙ্গত, আমপান ল্যান্ডফল করেছিল সর্বোচ্চ ১২১ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে। -তথ্য-অয়ন ঘোষাল
6/6
যশ-এর ব্যাপ্তি ১৪০০ কিলোমিটার জুড়ে। ফলে প্রবল গতি যদি থাকে তাহলে এর ধ্বংসাত্মক ক্ষমতাও প্রবল হবে। এখনও পর্যন্ত খবর, যশ-এর ল্যান্ডফলের সর্বাধিক প্রভাব পড়তে পারে ঝড়খালি, কাকদ্বীপ, ক্যানিং, গোসাবা, পাথরপ্রতিমা, সন্দেশখালি, বসিরহাট, হিঙ্গলগঞ্জ, বকখালিতে।
-তথ্য-অয়ন ঘোষাল