Dengue treatment: বাংলায় ডেঙ্গির ডঙ্কা? ভরসা রাখুন ঘরোয়া পঞ্চ পথ্যে!

Nov 11, 2022, 17:05 PM IST
1/6

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: রাজ্যে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ডেঙ্গি পরিস্থিতি। দ্রুত বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। সঙ্গে মৃত্যুও! স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, কলকাতায় ডেঙ্গি পজিটিভিটি রেট রাজ্যের দ্বিগুণ। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রথম থেকেই সঠিক ভাবে ডেঙ্গি রোগীদের যত্ন নিলে ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। ডেঙ্গিতে মূলত রক্তে প্লেটলেটের সংখ্যা কমে যায়। ফলে প্রাথমিক লক্ষণ হিসাবে, প্রচন্ড জ্বর-সহ গাঁটে গাঁটে ব্যথা, মাথাব্যথা, গায়ে ব়্যাশের সমস্যা দেখা যায়। তাই, ডেঙ্গিতে আক্রান্ত কোনও ব্যক্তির পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি, নিজেকে হাইড্রেটেড রাখাও ভীষণ জরুরি। সেক্ষেত্রে বেশ কিছু ঘরোয়া পানীয় ডেঙ্গির সঙ্গে মোকাবিলা করতে জাদুর মতো কাজ করে।

2/6

নিম পাতার রস

যতই তেতো হোক, নিমের ঔষধি গুণের জুড়ি মেলা ভার। একটি পাত্রে জল নিয়ে, তাতে ধুয়ে রাখা নিম পাতা দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিতে হবে। বেশ কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নেওয়ার পর, জল থেকে নিম পাতা ছেঁকে নিতে হবে। এই পানীয়টি চায়ের সঙ্গে একটু একটু করে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

3/6

পেঁপে পাতার রস

ডেঙ্গির ক্ষেত্রে পেঁপে পাতা ম্যাজিকের মতো কাজ করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, পেঁপে পাতার মধ্যে ‘অ্যান্টি-ম্যালেরিয়া’ ও ‘অ্যান্টি-ডেঙ্গি’ উপাদান রয়েছে। কারণ এই পাতার রস রক্তে প্লেটলেটের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে। নিয়মিত এক কাপ জলে দু’টি পেঁপে পাতার রস মিশিয়ে খেলে, ডেঙ্গির ক্ষেত্রে চমৎকার ফলাফল দেখতে পাওয়া যায়।

4/6

উচ্ছে অথবা করলার রস

ছোট ছোট করে কেটে রাখা করলা বা উচ্ছে ও এক কাপ জল নিয়ে ভালো করে মিক্সারে মিক্স করে নিলেই তৈরি।

5/6

তুলসী পাতা

তুলসী পাতা খেতে হবে চায়ের সঙ্গে। অর্থাৎ, লাল চা অথবা গ্রিন টি বানানোর সময় তুলসী পাতা দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিতে হবে।

6/6

ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়া উচিত। আমলকি, কমলা লেবু, পেঁপের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। ভিটামিন সি-এর পাশাপাশি ভিটামিন এ, ভিটামিন ই ও  পটাশিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। মাথায় রাখতে হবে, ডেঙ্গি হলে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা সব থেকে জরুরি। সতর্কীকরণ: এই পদ্ধতিগুলি চিরাচরিত চিকিৎসা বা শারীরিক সমস্যা সমাধানের উপায়। এই দাবিগুলির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি সম্পর্কে জি ২৪ ঘণ্টার কোনও দায় নেই। পদ্ধতি অনুসরণ করুন নিজের দায়িত্বে এবং প্রয়োজনে অবশ্যই স্বীকৃত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।