Durga Puja 2021: বিস্তীর্ণ বিল, কাশফুলে ঢাকা পথ দিয়ে নিরিবিলিতে এক শান্ত দুর্গামন্দির

| Sep 14, 2021, 17:29 PM IST
1/7

জাতীয় সড়কের ধারে

national highway

একদিকে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক, অন্য দিকে বিল-- মাঝখানে গড়ে উঠেছে দুর্গা আশ্রম। আর এই দুর্গা আশ্রমে রয়েছে দুর্গামন্দির। মন্দির তৈরি হয়েছিল ২০২০ সালে। কোভিডের কারণে সেই বহুচর্চিত 'জনতা কারফিউ' (২২ মার্চে)-র ঠিক একদিন আগে। স্বভাবতই গত বছরই সেখানে প্রথম দুর্গা পুজো (সমস্ত কোভিডবিধি মেনেই) হয়। ঠিকানা বলতে গেলে-- নদিয়ার মায়াপুর মোড়, ৩৪ নং জাতীয় সড়ক, চৌগাছা, হাঁসডাঙা বিলের পাশে। মন্দিরটি ধুবুলিয়া থানার অন্তর্গত। 

2/7

পুজো-পুজো

puja place

সকাল-সন্ধে এখানে দুর্গার আরাধনা হয়। বাসন্তী পুজোও হয়েছে। এবারেও যথারীতি দুর্গা পুজো হবে। মন্দিরকে ঘিরে করা হয়েছে দুর্গা রান্নাঘর। যেখানে নিরামিষ খাবার পাওয়া যায়।   

3/7

প্রথম থেকেই নজরে

crowd puller

তবে যে কথাটি এই দুর্গা আশ্রম নিয়ে বিশেষ করে বলার, তা হল, অতি নতুন এই জায়গাটি একেবারে প্রথম দিন থেকেই মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে। দিনদিন এই দুর্গার আশ্রমে ভিড বাড়ছে। যে কেউ এ পথে গেলেই সময় পেলে দাঁড়িয়ে প্রণাম করে যান। 

4/7

স্বপ্ন সত্যি

dream comes true

পুজো উপলক্ষে দুর্গা মূর্তি আনা হয় মহালয়ার পরেই। তবে সারা বছর এখানে দুর্গার ছবিই পুজো হয়। মন্দিরটি ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি করেছেন শ্যামলকুমার ঘোষ নামে এক ব্যক্তি যিনি জীবনবিমা দফতরে কর্মরত। তাঁর বহুদিনের স্বপ্ন ছিল, একটি দুর্গামন্দির তৈরি করবেন। তিল তিল করে সেজন্য প্রস্তুতি নিয়েছেন। অল্প অল্প করে জমি কিনেছেন, নিরিবিলি জায়গা দেখে ছোট একটি মন্দিরও তৈরি করিয়েছেন।

5/7

লকডাউনের আবহে

in lockdown

লকডাউনের কড়াকড়ি স্থগিত হওয়ায় এখন লোকজনের যাতায়াত বাড়ছে সেখানে। এমনিতেই স্থানীয় অনেক মানুষই এখানে সকাল-বিকেল হলেই মুক্ত বাতাস নিতে আর দুর্গা মাকে প্রণাম করতে মন্দির চত্বরে চলে আসেন। যাঁরা আসেন তাঁরা মন্দির সংলগ্ন ফুলবাগানটিতেও মুগ্ধ হন।   

6/7

আসা-যাওয়ার পথের ধারে

beside the road

যে কেউ ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে গেলেই থেমে পড়ছেন। কেউ মায়াপুর বেড়াতে গেলে অথবা শিলিগুড়ি যাওয়া-আসার পথে জাতীয় সড়কের উপরে বিলের পাশে তৈরি সুন্দর এই মন্দিরটি দেখতে নেমে পড়ছেন। 

7/7

কাশবন

kashbon

এখন একদিকে কাশফুল ফুটে রয়েছে, আর একদিকে বিল--  অপরূপ সুন্দর পরিবেশ। যে পরিবেশ অশান্ত মনকে শান্ত করে। একটু খোলা বাতাস মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য মন কাড়বেই। কয়েকদিন আগে অসমের এক সাংসদ এই পথ দিয়ে যাওয়ার সময় এখানে ২ ঘণ্টা কাটিয়ে যান। রাজ্যের মন্ত্রীদের মধ্যেও কেউ কেউ মাঝে-সাঝে এই মন্দিরে দু'মিনিট দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন বলে শোনা যাচ্ছে।