Ganesh Puja: গণেশ চতুর্থীর উত্‍সব আবহে জেনে নিন, কেন সব পুজোর আগেই শরণাপন্ন হতে হয় গজাননের!

ফুল দিয়ে সজ্জিত গণেশ মূর্তি, যা শুভ কাজের সূচনার প্রতীক ।

Sep 06, 2024, 19:54 PM IST
1/7

গণেশকে 'বিঘ্নহর্তা' বা সকল বাধা দূরকারী দেবতা বলা হয় । যে কোনও শুভ কাজ তাঁর আশীর্বাদ নিয়ে শুরু করলে সেই কাজটি বাধাবিঘ্নহীন ভাবে হয়ে থাকে । 

2/7

গণেশ হলেন বুদ্ধি, জ্ঞান ও সমৃদ্ধির দেবতা । তাঁকে পুজো করলে জীবনের সব কাজ সঠিক ভাবে হয়ে থাকে।  

3/7

হিন্দু ধর্মে কোনও পুজো শুরু হওয়ার আগে সর্বপ্রথম গণেশ দেবতার পুজো করা হয় , তারপরেই অন্য দেবতার পুজো শুরু করা হয় ।

4/7

পৌরাণিক মতে,গণেশ বলেছিলেন ত্রিলোকের সকল সুখ তাঁর মাতা-পিতার মধ্যে বিরাজমান আছে । তাঁদের চরণের মধ্যেই গোটা বিশ্ব আছে। আর সেই কারণে তিনি ত্রিভুবন পরিক্রম না করে তাঁর মাতা-পিতাকে পরিক্রম করেছিলেন। তারপর থেকে সব পুজোর শুরুর আগে গণেশ পুজো করার রীতি চলে এসেছে ।  

5/7

গণেশকে রক্ষাকর্তা হিসেবেও মানা হয়। তাঁর পুজো করলে জীবনের যাত্রায় কোনও বিপদ থেকে বা অপ্রত্যাশিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

6/7

প্রতি বছর গণেশ চতুর্থীতে গণেশকে অনেক ধুমধাম করে পূজা দেওয়া হয় এবং তাঁর মূর্তি জলাশয়ে বিসর্জন দেওয়া হয়। এটি গণেশের সঙ্গে নতুন সূচনা ও সমৃদ্ধি আনে।

7/7

বলা হয়, গণেশকে বুধবারের দিন পুজো করলে মনোবাঞ্ছনা পূর্ণ হয় বলে বিশ্বাস করা হয়। বুধবার সকালে ও সন্ধ্যায় শ্রী গণেশের ১২টি নাম ১০৮ বার পাঠ করলে ও বুধবার গরুকে সবুজ ঘাস খাওয়ালে অথবা ২১ টি দূর্বা অর্পণ করে গণেশের পুজো করলে সুখ, সমৃদ্ধি বাড়ে ।