Hiccups Cure: কী আপদ, হেঁচকি উঠেই চলেছে! বাঁচার উপায় এক ক্লিকে...

Hiccups Cure: হেঁচকি ওঠা নিয়ে অনেকের নানা মত। তবে ঠিক কী কারণে হেঁচকি ওঠে সেটা এখনও জানতে পারেননি চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। এই হেঁচকি থামানোর ঘরোয়া উপায়গুলো জেনে নেওয়া যাক।

Mar 26, 2024, 17:07 PM IST
1/6

হেঁচকি ওঠার কারণ

হেঁচকি ওঠার কারণ

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: হেঁচকি ওঠা খুবই স্বাভাবিক। হেঁচকি ওঠা নিয়ে অনেকের নানা মত। অনেকের ধারণা, ঝাল-মশলা জাতীয় খাবার, তাড়াতাড়ি খাবার খেলে হেঁচকি উঠতে পারে। শুধু তাই নয়, এমনকি খাবার সময় কথা বললেও নাকি হেঁচকি উঠতে পারে। তবে ঠিক কী কারণে হেঁচকি ওঠে সেটা এখনও জানতে পারেননি চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানের মতে, ফুসফুসের নিচে ড্রায়াফ্রাম নামে একটি পাতলা চামড়া থাকে। হঠাৎ করে এটি সংকুচিত হলে হেঁচকি ওঠে। এই হেঁচকি থামানোর উপায়গুলো জেনে নেওয়া যাক।

2/6

ঘরোয়া টোটকা

ঘরোয়া টোটকা

চিনি খাওয়া- হেঁচকি উঠছে, সেই সময় এক চামচ চিনি নিয়ে জিভে রাখুন। কিছুক্ষণ পর সেটি গিলে নেওয়ার চেষ্টা করুন। এতে হেঁচকির সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।   শ্বাস চেপে রাখা- হেঁচকি ওঠার সময় নাক, মুখ চেপে ধরার নিয়মটা খুবই পরিচিত।

3/6

ঘরোয়া টোটকা

ঘরোয়া টোটকা

লেবু খাওয়া- হেঁচকি ওঠার সময় টক জাতীয় কিছু খেলে নাকি সেটা বন্ধ হয়ে যায়। যেমন, লেবু বা ভিনিগার খাওয়া। কাগজের ব্যাগে নিশ্বাস ফেলা- হেঁচকিকে কমিয়ে আনতে চাইলে এই পদ্ধতি আদর্শ। কাগজের ব্যাগ দিয়ে মুখ ঢেকে শ্বাস নিতে থাকুন ও ছাড়তে থাকুন বেশ কয়েকবার। শ্বাস-নিশ্বাসের এই প্রক্রিয়া হেঁচকির সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে।  

4/6

ঘরোয়া টোটকা

ঘরোয়া টোটকা

পিনাট বাটার- হেঁচকি থামানোর দারুন একটি উপায় হলো, পিনাট বাটার খাওয়া। ১ চামচ পিনাট বাটার খেয়ে নিন, হেঁচকি থেমে যাবে। মধু খাওয়া- হালকা গরম জলের সঙ্গে ১ চামচ মধু মেশান। সেই জল জিভের নিচে রেখে গিলে ফেলুন। এতে হেঁচকি চলে যাবে।

5/6

ঘরোয়া টোটকা

ঘরোয়া টোটকা

জিভ বের করা- হেঁচকির সময় জিভ বের করে রাখুন। এতে খুব তাড়াতাড়ি হেঁচকি বন্ধ হয়ে যাবে। বরফ জল পান করা- হেঁচকি ওঠার সময় ঠান্ডা জল পান করুন। বা ঠান্ডা জল দিয়ে গার্গেল করুন, এতে হেঁচকি থেমে যাবে।  

6/6

ঘরোয়া টোটকা

ঘরোয়া টোটকা

কান বন্ধ রাখা- হেঁচকি বন্ধ করার জন্য দুই কানে আঙুল ঢুকিয়ে ২০-৩০ সেকেন্ড কান বন্ধ রাখুন। হাতের তালুতে চাপ দিন- হেঁচকি আসলে আপনার এক হাতের বুড়ো আঙুল দিয়ে অপর হাতের তালুতে চাপ দিতে থাকুন। যত জোরে চাপ দেবেন, তত ভালো। এ উপায়ে হেঁচকি বন্ধ না হলে কাঁধের দু’পাশে ধীরে ধীরে চাপ দিন। ঘরোয়া এই টোটকায় হেঁচকির সমস্যা থেকে মুক্তি না পেলে। সরাসরি চিকিৎসকরে পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ হেঁচকি অনেক সময় গুরুতর রোগের কারণেও হয়ে থাকে।