যারা বিজেপির ঝান্ডা খুলেছে, তাদের ঘাড় ধরে বিজেপিতে নিয়ে আসব: দিলীপ ঘোষ

Dec 04, 2020, 11:45 AM IST
1/5

রোজের মতো শুক্রবারও চা চক্রে হাজির দিলীপ ঘোষ। আজ আর মর্নিং ওয়াক নয়, একেবারেই সভা করলেন জোকাতে। কী কী বললেন দেখে নেওয়া যাক এক ঝলকে।  * বিজেপি শক্তিশালী হচ্ছে তাই সিন্ডিকেট বন্ধ হচ্ছে * ২৮ হাজার কেস বিজেপি কর্মীদের উপর। * নতুন সময় নতুন বাংলা আমরা গড়ব। * যারা বিজেপির ঝান্ডা খুলেছে, তাদের ঘাড় ধরে বিজেপিতে নিয়ে আসব। * খোকাবাবু আমাকে গুন্ডা বলেছে। এই সমস্ত বন্ধ করতে গুন্ডামি করব। * চৌরাস্তায় দাঁড় করিয়ে মারব। * কাউন্সিলারের জামাকাপড় খুলে মারার হুমকি। * অর্ধেক কাউন্সিলর লাইন দিয়ে রেখেছে বিজেপিতে আসার জন্য।  

2/5

* পুলিসও বিজেপিকে চাইছে এখন * পুলিসকে আমরা তাঁদের সন্মান ফিরিয়ে দেব * উর্দির সন্মান ফিরিয়ে দেবে বিজেপি * যোগ্য সন্মান ও প্রতিষ্ঠা দেবে বিজেপি * ২০১৬ সালে পুলিসকে ফ্ল্যাট দেওয়া হবে বলা হয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন। আজ পর্যন্ত জমি খুঁজে পাওয়া যায়নি। * ডিসেম্বর মাসে আবার বেহালায় আসব। আর তৃণমূলের লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না। *  সিবিআই অ্যাক্টিভ হতেই দিদিমনির বিপি বাড়ছে

3/5

* যে পার্টি সরকারে আছে সেই পার্টি ছাড়ছে। ডিসেম্বরেই করোনা ও তৃণমূল বিসর্জন হবে। আমি কথা দিয়ে যাচ্ছি। * মানুষের কাছে বিকল্প ছিল না তাই তৃণমুলকে ঘাড়ে করে বয়ে বেড়াচ্ছিল ৩৫ বছরের কেন্দ্র রাজ্য দ্বন্দ্বের অবসান চাই * কেন্দ্রের বিজেপি নেতারা এলে বহিরাগত বলছে। শাহরুখ খান, প্রশান্ত কিশোর তাহলে কী। *  বিজেপির হাত ধরে বাংলায় নতুন সুর্যদোয় হবে

4/5

* কেন্দ্রীয় সরকারের মাথা খারাপ নয় যে দিদিমনি টাকা চাইলেই দেবে। * দুয়ারে সরকারের নামে বাইক মিছিল বের করা হচ্ছে। সরকারি প্রতিনিধিদের খুঁজে পাওয়া যায় না। এখন নাকি তারা দুয়ারে দুয়ারে যাবেন। * গঙ্গার ওপারে তৃণমূল কে ঝান্ডা তুলতে দেব না। * কলকাতায় বিজেপি নেই যারা বলছে তাদের চোখে ন্যাবা হয়েছে * এবার কোনও চালাকি খাটবে না। সব ঔষধ তৈরি। দিদিমনি এবার হারবে। * কর্পোরেশন ইলেকশন আমাদেরই করতে হবে। প্রার্থী পাবেন না। এজেন্ট পাবেন না। আমাদের সাথে যা যা করেছেন আমরা তাই তাই করব। দিদিকে ৫০ টা সিটে আটকে রাখব

5/5

* আমপান নিয়ে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। পঞ্চায়েত সদস্যরাই টাকা পেয়েছেন। * সাধারণ মানুষ টাকা পাইনি। * পঞ্চায়েত ও পুরসভায় উন্নয়নের জন্য কোটি কোটি টাকা আসছে সেসব যাচ্ছে কোথায়। * বিজেপির চিৎকার চেঁচামেচির পর মাত্র ৩ শতাংশ ডিএ বেড়েছে * কৃষকদের শোষন করা হচ্ছে এ রাজ্যে। এজন্য কৃষকদের প্রধানমন্ত্রী ৬ হাজার টাকা করে দিচ্ছে * হাসপাতালে শুধু বিল্ডিং হয়েছে। কোনও ডাক্তার, নার্স নেই। আয়ুস্মান প্রকল্প চালু করলে মানুষ চিকিৎসা করাতে সুবিধা পেত। বাইরে গিয়েও চিকিৎসা করাতে পারত। * দিদিমনির কাছে টাকা এলে গরীব মানুষ সেই টাকা পাবে না।