দু'দশক পর বদলা, বিমান অপহরণের পাণ্ডাকে খুঁজে খতম করল ভারত

Feb 26, 2019, 16:40 PM IST
1/6

বালাকোট, চকৌটি ও মুজফফরাবাদে ভারতের এয়ারস্ট্রাইকে নাস্তানাবুদ পাকিস্তান। পাকিস্তান খাইবার পাখতুনওয়া প্রদেশে বালাকোটে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে জইশ-এ-মহম্মদের আলফা- কন্ট্রোল রুম। 

2/6

পুলওয়ামা হামলার পর পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বালাকোটে জঙ্গিদের সরিয়ে নিয়ে গিয়েছিল পাকিস্তান। সেখানে ছিল একটি সুইমিং পুলও। জানা গিয়েছে, ৫০০ থেকে ৭০০ জঙ্গিকে রাখা হয়েছিল শিবিরে। 

3/6

ভারতের এয়ারবেস থেকে বিমান ওড়ার পর পার করে নিয়ন্ত্রণ রেখা। ১২টি মিরাজ-২০০০ বিমানের মধ্যে থেকে কয়েকটি বিমান চলে যায় বালাকোটের উদ্দেশে। আর এতেই সংশয়ে পড়ে যায় পাক বাহিনী। বালাকোটে ঘুমন্ত অবস্থাতেই জঙ্গিদের খতম করে ভারতীয় বায়ুসেনা। 

4/6

অ্যাবোটোটাবাদের যেথানে লাদেন লুকিয়েছিল, তার কাছেই বালাকোট। জায়গাটি নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরে।               

5/6

এয়ারস্ট্রাইকে খতম হয়েছে মৌলানা আমমার ও মাসুদ আজহারের ভাই মৌলানা তালহা সইফ। জঙ্গি কার্যকলাপ সংক্রান্ত শাখার প্রধান ছিল এই সইফ। বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, এয়ারস্ট্রাইকে মারা গিয়েছে মাসুদ আজহারের শ্যালক মৌলানা ইউসুফ আজহার।

6/6

১৯৯৯ সালে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের বিমান আইসি-৮১৪ ছিনতাই করে আফগানিস্তানের কান্দাহারে নিয়ে গিয়েছিল জঙ্গিরা। ভারতীয়দের প্রাণ বাঁচাতে জইশ-এ-মহম্মদের প্রধান মাসুদ আজহার-সহ আরও দুজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছিল মাসুদ আজহারের দাদা ইব্রাহিম আজহার। সেই ইউসুফ আজহারকে খতম করে বদলা নিল ভারতীয় বায়ুসেনা। তার সঙ্গে খতম করা হয়েছে মুফতি আজহার খানকে। কাশ্মীরে জঙ্গি কার্যকলাপে নেতৃত্ব দিত এই সন্ত্রাসবাদী।