IPL 2023: ছবিতে দেখে নিন ২০০৮-২০২২ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়নের তালিকা

Sabyasachi Bagchi Thu, 23 Mar 2023-3:19 pm,

সবাইকে চমকে দিয়ে উদ্বোধনী আইপিএল-এর ফাইনালে উঠেছিল প্রয়াত শেন ওয়ার্নের রাজস্থান রয়্যালস। প্রতিপক্ষ ছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির চেন্নাই সুপার কিংস। প্রথমে ব্যাট নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৬৩ রান করে সিএসকে। সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেন সুরেশ রায়না। ২২ রানে ৩ উইকেট নেন ইউসুফ পাঠান। রান তাড়া করতে নেমে রুদ্ধশ্বাস ফাইনালের সাক্ষী থেকেছিল ক্রিকেট বিশ্ব। শেষ ওভারে গিয়ে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় রাজস্থান। ৩৯ বলে ৫৬ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন ইউসুফ পাঠান। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের জন্য ফাইনালে ম্যাচের সেরা ইউসুফ। ম্যান অব দ্য সিরিজ হন শেন ওয়াটসন।

সেই বছর ফাইনালে ডেকান চার্জার্স ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার ব্যাঙ্গালোরের লড়াই হয়েছিল। লো স্কোরিং রুদ্ধশ্বাস ফাইনালের সাক্ষী থেকেছিল ক্রিকেট বিশ্ব। প্রথমে ব্যাট করে ১৪৩ রান করে ডেকান। সর্বোচ্চ ৫৩ রান করে হার্সাল গিবস। ১৬ রানে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন অনিল কুম্বলে। রান তাড়া করতে নেমে নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় ব্যাঙ্গালোর। ১৩৭ রানে শেষ হয় আরসিবি-র ইনিংস। ২৮ রানে ৩ উইকেট নেন প্রজ্ঞান ওঝা। ফলে ৬ রানে জিতে দ্বিতীয় আইপিএলের চ্যাম্পিয়ন হয় ডেকান।ফাইনাল হারলেও ম্যান অব দ্য ম্যাচ হন কুম্বলে। ম্যান অফ দ্য সিরিজ নির্বাচিত হয়েছিলেন গিলক্রিস্ট। 

তৃতীয় আইপিএলের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস ও মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। ফাইনালে মুম্বইকে ২২ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ধোনির সিএসকে। প্রথমে ব্যাট করে ১৬৮ রান করেছিল সিএসকে। সর্বোচ্চ ৫৭ রান করেছিল রায়না। রান তাড়া করতে ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রান করতে পেরেছিল। সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেছিলেন সচিন তেন্ডুলকর। ফাইনালে ম্যাচের সেরা নির্বাচিত হয়েছিলেন রায়না ও প্লেয়ার অফ দ্য সিরিজ হয়েছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার।    

২০১১ আইপিএল-এর ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর। ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে ২০৫ রানের বিশাল স্কোর খাড়া করে ধোনির চেন্নাই। মুরলী বিজয় ৫২ বলে ৯৫ ও মাইকেল হাসি ৪৫ বলে ৬৩ রানের ঝোডো় ইনিংস খেলেন। রান তাড়া করতে নেমে পাহাড় প্রমাণ টার্গেটের সামনে চাপে পড়ে যায় আরসিবি। ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪৭ রান করে ব্যাঙ্গালোর। ১৬ রানে ৩ উইকেট নেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। ৫৮ রানে ফাইনাল ম্যাচ জিতে পরপর দুবার আইপিএল জেতার নজির সৃষ্টি করে ধোনির সিএসকে। ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন মুরলি বিজয় ও ম্যান অফ দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন ক্রিস গেইল। 

সেই বছর সিএসকে-র সামনে ট্রফি জয়ের হ্যাটট্রিক করার সুযোগ ছিল। তবে ধোনির সেই সাধ পূরণ হয়নি। প্রথমবার ট্রফি জিতেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। প্রথমে ব্যাট করে ১৯০ রান করে সিএসকে। রায়না সর্বোচ্চ ৩৮ বলে ৭৩ রানের ইনিংস খেলেছিযেন। জবাবে রান তাড়া করতে নেমে প্রথমেই অধিনায়ক গৌতম গম্ভীর আউট হয়ে যাওয়ায় চাপে পড়ে যায় কেকেআর। যদিও মনবিন্দর সিং বিসলা ও জ্যাক কালিস অবিশ্বাস্য ইনিংস খেলেন। বিসলার ৪৮ বলে ৮৯ ও কালিসের ৪৯ বলে ৬৯ রানের ইনিংসের সৌজন্যে ৫ উইকেটে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয় কেকেআর। ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হয়েছিলেন বিসলা। সিরিজের সেরা পুরস্কার পেয়েছিলেন সুনীল নারিন। 

ফের একবার ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস ও মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। ফাইনালে চেন্নাইকে হারিয়ে প্রথমবার আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয় রোহিত শর্মার মুম্বই। প্রথমে ব্যাট করে ১৪৮ রান তোলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। ৩২ বলে ৬০ রান করে অপরাজিত থাকেন কায়রন পোলার্ড। জবাবে রান তাড়া করতে নেমে ক্রমাগত উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় সিএসকে। ধোনির একার কাঁধে দলকে টানলেও শেষ পর্যন্ত ম্যাচ বার করতে পারেননি। ৪৫ বলে ৬৩ রানে অপরাজিত থাকেন ধোনি। চেন্নাইয়ের ইনিংস শেষ হয় ৯ উইকেটে ১২৫ রানে। ফলে ২৩ রানে ফাইনাল জিতে যায় মুম্বই। ম্যাচের সেরা হয়েছিলেন পোলার্ড। ম্যান অফ দ্য সিরিজ হয়েছিলেন শেন ওয়াটসন। 

সে বার প্রথম ফাইনালে উঠেছিল পঞ্জাব কিংস। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। ৩ উইকেটে জিতে শেষ হাসি হেসেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। ঋদ্ধিমান সাহার শতরানের পরেও হেরে যায় রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে প্রীতি জিন্টার দল। প্রথমে ব্যাট করে ১৯৯ রানের বিশাল ইনিংস খাড়া করে পঞ্জাব। ৫৫ বলে ১১৫ রানে অপরাজিত থাকেন পাপালি। রান তাড়া করতে নেমে ১৯.৩ ওভারেই ৭ উইকেটে ২০০ রান তুলে নেয় কেকেআর। ৫০ সর্বোচ্চ ৯৪ রানের ইনিংস খেলেন মণীশ পাণ্ডে। ২২ বলে ৩৬ রান করেন ইউসুফ পাঠান। ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হন মণীশ পাণ্ডে ও ম্যান অফ দ্য সিরিজ হন পঞ্জাবের গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। 

ফের মুখোমুখি হয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ও চেন্নাই সুপার কিংস। ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে ২০২ রান করে মুম্বই। লিন্ডন সিমন্স ৬৮ ও রোহিত শর্মা ৫০, পোলার্ড ১৮ বলে ৩৬ ও রায়ডু ২৪ বলে ৩৬ রানে অপরাজিত থাকেন। রান তাড়া করতে ২০ ওভারে ১৬১ রানে থামে চেন্নাই। সিএসকে-র হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস খেলেন ডেভন স্মিথ। মুম্বইয়ের সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন ম্যাকলানাঘন। ৪১ রানে ধোনির দলকে হারিয়ে দ্বিতীয় বারের চ্যাম্পিয়ন হয় মুম্বই। ম্যাচের সেরা হয়েছিলেন রোহিত। ম্যান অফ দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন কেকেআর-এর আন্দ্রে রাসেল। 

২০১৬ সালের আইপিএল ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল বিরাট কোহলির রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর ও ডেভিড ওয়ার্নারের সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। প্রথমে ব্যাট করে ২০৮ রান করে সানরাইজার্স। ৩৮ বলে সর্বোচ্চ ৬৯ রান করেন খোদ ওয়ার্নার। শেষের দিকে ১৫ বলে ৩৯ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন বেন কাটিং। জবাবে রান তাড়া করতে নেমে দুরন্ত শুরু করেন ক্রিস গেইল ও বিরাট। প্রথম উইকেট ১১৪ রানের পার্টনারশিপ করেন তারা। একটা সময় পর্যন্ত আরসিবি-র প্রথম ট্রফি জয় সময়ের অপেক্ষা বলে মনে হচ্ছিল। কিন্তু গেইল ৩৮ বলে ৭৬ ও কোহলি ৩৫ বলে ৫৪ রানে আউট হতেই আরসিবির পুরো ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতে ভেঙে যায়। ২০০ রানে শেষ হয় বিরাটদের ইনিংস। ৮ রানে ম্যাচ জিতে প্রথমবার ট্রফি ঘরে তোলে হায়দরাবাদ। ফাইনালে ব্যাট হাতে ৩৯ রান ও ৩৫ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা হন বেন কাটিং ও ম্যান অফ দ্য সিরিজ বিরাট।

২০১৭ সালে আইপিএল ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল রাইজিং পুনে সুপার জায়ান্ট ও মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। লো স্কোরিং ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে ১২৯ রান করে রোহিতের দল। সর্বোচ্চ ৪৭ রান করেন ক্রুণাল পাণ্ডিয়া। পুণের হয়ে বল হাতে দুটি করে উইকেট পান জয়দেব উনাদকাট, জাম্পা ও ক্রিস্টিয়ান। ছোট রান তাড়া করতে নেমেও বিপাকে পড়ে যায় স্টিভ স্মিথের পুণে। রাহানে ৪৪ ও স্মিথ ৫০ রানের ইনিংস খেললেও পুণের ইনিংস থামে ১২৮ রানে। মাত্র ১ রানে ম্যাচে জিতে তৃতীয় বারের জন্য আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয় মুম্বই। ফাইনালে ম্যান অফ দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন ক্রুণাল ও ম্যান অফ দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন বেন স্টোকস।

২০১৮ সালের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ফাইনালে প্রথম ব্যাট করে ১৭৮ রান করে সানরাইজার্স। অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ৪৭ ও ইউসুফ পাঠান ৪৫ রানের ইনিংস খেলেন। রান তাড়া করতে নেমে বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন সিএসকে-র অজি তারকা শেন ওয়াটসন। ৫৭ বলে ১১৭ রানের ইনিংস খেলে একাই দলকে জয় এনে দেন ওয়াটো। ১৮ ওভার তিন বলেই জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় চেন্নাই। এর সঙ্গে তৃতীয় বারের জন্য আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয় ধোনির দল। ফাইনালে ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হন ওয়াটসন ও ম্যান অফ দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন সুনীল নারিন।

 

২০১৯ সালের আইপিএল ফাইনালে ফের মুখোমুখি হয় চেন্নাই সুপার কিংস ও মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। আরও এক রুদ্ধশ্বাস ফাইনালের সাক্ষী থেকেছিল ক্রিকেট বিশ্ব। সিএসকে-কে ১ রানে হারিয়ে চতুর্থবারের জন্য আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয় রোহিতের মুম্বই।  ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে ১৪৯ রান করে মুম্বই। সর্বোচ্চ ৪১ রান করে কায়রন পোলার্ড। রান তাড়া শুরুটা ভালোই করেছিল সিএসকে-র ফ্যাফ ডু প্লেসিস ও ওয়াটসন। কিন্তু ব্যাক্তিগত ২৬ রানে ডু প্লেসিস আউট হওয়ার পর থেকেই তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়ে সিএসকে-র ইনিংস। একদিক থেকে একা লড়াই করে যায় ওয়াটসন। ৮০ রানের লড়াকু ইনিংস খেলে অজি তারকা। ওয়াটসন রান আউট হতেই জয়ের আশা শেষ হয় সিএসকে-র। শেষে ১৪৮ রানে থামে ধোনির দলের ইনিংস। ফাইনালে ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হন জসপ্রীত বুমরা ও ম্যান অফ দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন আন্দ্রে রাসেল।

 

২০২০ পঞ্চমবারের জন্য আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পাশাপাশি চেন্নাই সুপার কিংসের একটি নজিরও স্পর্শ করে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। এর আগে একমাত্র দল হিসাবে পরপর দুবার আইপিএল জিতেছিল ধোনির সিএসকে। ২০১৯ সালের পর ২০২০-তেও ট্রফি জিতে সেই ক্লাবে ঢুকে পড়ে মুম্বইও। ২০২০ সালের ফাইনালে দিল্লি ক্যাপিটালসের মুখোমুখি হয়েছিল মুম্বই। প্রথমে ব্যাট করে ১৫৬ রান করে দিল্লি। শ্রেয়স আইয়ার করেছিলেন ৬৫ ও ঋষভ পন্থের ব্যাট থেকে এসেছিল ৫৬ রান। জবাবে রান তাড়া করতে নেমে ৮ বল বাকি থাকতেই জয়ের লক্ষ্যে পৌছে যায় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। অধিনায়কোচিত ৬৮ রানের ইনিংস খেলেন রোহিত। ফাইনালে ম্যাচের সেরা হয়েছিলেন ট্রেন্ট বোল্ট। সেবার সিরিজের সেরার পুরস্কার পেয়েছিলেন জোফ্রা আর্চার।  

 

আইপিএল ২০২১ ছিল যেন চেন্নাই সুপার কিংসের জবাব দেওয়ার মরসুম। ২০২০ সালে আইপিএল-এর ইতিহাসে প্রথমবার শেষ চারে যোগ্যতা অর্জন করার আগেই বিদায় নিয়েছিল সিএসকে। ২০২১ মরসুমে ঘুড়ে দাঁড়িয়ে পুরো প্রতিযোগিতায় অনবদ্য পারফর্ম করে এমএস ধোনির দল। ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে ১৯২ রান করে চেন্নাই। সর্বোচ্চ ৮৬ রানের ইনিংস খেলেন ফ্যাফ ডু প্লেসিস। রান তাড়া করতে শুরুটা ভালোই করেছিলেন দুই কেকেআর ওপেনার শুভমান গিল ও ভেঙ্কটেশ আইয়র। অর্ধশতরান করেন তাঁরা। কিন্তু তারপর আর কেউ রান পাননি। শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১৬৫ রান করে কেকেআর। ২৭ রানে ম্য়াচ জিতে চতুর্থবার আইপিএল ঘরে তোলে সিএসকে। মেগা ফাইনালে ম্যাচের সেরা হয়েছিলেন ডু প্লেসিস। সিরিজের সেরা হয়েছিলেন হর্ষল প্যাটেল।

২০২২ সালে প্রথমবার আইপিএল খেলতে নেমেই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল গুজরাত টাইটান্স। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে হার্দিক পান্ডিয়ার দলের কাছে ৭ উইকেটে হেরে যায় রাজস্থান রয়্যালস। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৩০ রানে থেমে যায় সঞ্জু স্যামসনের দল। ১৭ রানে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন গুজরাত অধিনায়ক। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দাপট দেখান শুভমন গিল। ৪৫ রানে অপরাজিত থাকেন পঞ্জাব তনয়। পরে হার্দিক ৩৪ ও ডেভিড মিলার ১৯ বলে ৩২ রানে অপরাজিত থাকেন। ফলে ১৮.১ ওভারে ৩ উইকেটে ১৩৩ রান তুলে চ্যাম্পিয়ন হয় গুজরাত। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের জন্য ম্যাচের সেরা হয়েছিলেন হার্দিক। সিরিজের সেরা হয়েছিলেন জস বাটলার। 

ZEENEWS TRENDING STORIES

By continuing to use the site, you agree to the use of cookies. You can find out more by Tapping this link