IPL Auction 2022: Ishan Kishan,Deepak Chahar থেকে Shreyas Iyer, ছবিতে দেখে নিন ১০ কোটি ছোঁয়া ১১ `বড় লোক` ক্রিকেটারের তালিকা
বেস প্রাইজ ছিল ২ কোটি। তবে আইপিএল নিলামের ইতিহাসে সবচেয়ে দামী ক্রিকেটার হিসেবে নাম তুলে নিলেন ইশান কিষাণ। ১৫.২৫ কোটি টাকা খরচ করে 'পকেট ডিনামাইট'কে দলে ফেরাল রোহিত শর্মার মুম্বই ইন্ডিয়ান্স।
এই জোরে বোলার তাঁর বেস প্রাইজ রেখেছিলেন ২ কোটি টাকা। তাঁকে দলে ফেরানোর জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিল চেন্নাই সুপার কিংস। তাই অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির থেকেও বেশি দামে ১৪ কোটি টাকায় ঘরে ফেরাল চেন্নাই। এ বারের নিলামে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দাম পেয়েছেন দীপক চাহার।
শ্রেয়স আইয়ারকে দলে নিয়ে চমক দিয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। বেস প্রাইস ২ কোটি টাকায় শ্রেয়সের জন্য আরসিবি ও দিল্লি লড়াই শুরু করে। লখনউ যোগ দেয় লড়াইয়ে। কেকেআর পরে আগ্রাহ দেখায়। তাদের লড়াই চলে দিল্লির সঙ্গে। দিল্লি শ্রেয়সকে ফেরাতে মরিয়া ছিল। গুরজাত টাইটানস ১০ কোটি টারা দর হাঁকে। তবে শেষ পর্যন্ত ১২ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় শ্রেয়সকে দলে নেন কলকাতা। আইয়ার হতে পারেন নাইটদের নতুন অধিনায়ক।
ইংল্যান্ডের এই মারকুটে ব্যাটারের বেস প্রাইজ ছিল ১ কোটি টাকা। তবে সবাইকে চমকে দিয়ে তাঁকে ১১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় তাঁকে দলে নিয়েছে পঞ্জাব কিংস। গত বছর রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে ৯ ম্যাচে মাত্র ১১২ রান করেছিলেন লিভিংস্টোন। তাই তাঁকে এত দর দেওয়া নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।
তাঁর বেস প্রাইজ ছিল ২ কোটি। তবে 'লর্ড' শার্দূল ঠাকুরকে নিজদের দলে নেওয়ার জন্য পঞ্জাব ও গুজরাতের মধ্যে একেবারে লড়াই চললো একেবারে সেয়ানে সেয়ানে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ১০ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় এই অলরাউন্ডারকে কিনে নিল দিল্লি ক্যাপিটালস।
তাঁরও বেস প্রাইজ ছিল ২ কোটি টাকা। তবে শেষ পর্যন্ত অনেক লড়াইয়ের পর এই জোরে বোলার ১০ কোটি ৭৫ লক্ষ কোটি টাকায় পুরনো দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গলোরে ফিরে এলেন।
বেস প্রাইজ ছিল ১ কোটি টাকা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার লেগ স্পিনার সবাইকে চমকে দিয়ে পেলেন ১০ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা। তাঁর জন্য শুরুতে দর হাঁকে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। লড়াইয়ে যোগ দেয় পঞ্জাব কিংস। শেষ মুহূর্তে আরসিবি আগ্রহ দেখায় ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে নিয়ে। শ্রীলঙ্কান তারকাকে শেষমেশ ১০ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় দলে ফেরায় আরসিবি।
১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা বেস প্রাইজের পুরানের জন্য দর হাঁকে হায়দরাবাদ ও চেন্নাই। পরে লড়াইয়ে যোগ দেয় কেকেআর। তবে এই ক্যারিবিয়ানকে ১০ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় দলে নিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের লোকি ফার্গুসনের জন্য লড়াই চালায় গুজরাত ও দিল্লি। পরে দড়ি টানাটানিতে যোগ দেয় আরসিবি ও লখনউ সুপার জায়ান্টস। গুজরাত টাইটানস শেষ পর্যন্ত ফার্গুসনকে দলে নিল ১০ কোটি টাকায়।
১ কোটি টাকা ছিল বেস প্রাইজ। প্রসিদ্ধ কৃষ্ণার জন্য দর হাঁকে লখনউ। লড়াইয়ে নেমেছিল রাজস্থান রয়্যালস। দর হাঁকে গুজরাতও। তবে শেষ পর্যন্ত কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রাক্তন জোরে বোলারকে দলে নিল রাজস্থান রয়্যালস।
আনক্যাপড ক্রিকেটার হিসেবে এ বার নিলামে সবচেয়ে বেশি দাম পেলেন আবেশ খান। তাঁকে লখনউ সুপার জায়ান্টস কিনেছে ১০ কোটিতে। যদিও এই তরুণ পেসারের বেস প্রাইজ ছিল মাত্র ২০ লক্ষ টাকা।