সারাবছরই এখানে ঠান্ডা। পাহাড়চুড়ো থেকে দেখা যায় অপূর্ব প্রাকৃতিক দৃশ্য। চারদিকের গভীর সবুজ মন ভরাবেই পর্যটকদের।
2/7
নতুন বছরের মুখে পর্যটকদের সামনে আসা এই নতুন দিকশূন্যপুরের নাম 'পানবু'। কালিম্পংয়ের এই স্পটটিতে পর্যটকদের আনাগোনা ইদানীং একটু একটু দেখা যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই সন্ধানী পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়তাও পেয়েছে পানবু।
photos
TRENDING NOW
3/7
পানবু শৈলশহরের উচ্চতা প্রায় ৫০০০ ফুট। নিউ মালবাজার রেলস্টেশন থেকে দু'দিক দিয়ে যাওয়া যায় পানবুতে। একটি পথ সেবকের কালিঝোরা হয়ে, যে পথের দূরত্ব প্রায় ৪০ কিলোমিটার।
4/7
অন্যটি বাগ্রাকোট দিয়ে। দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার।
এ পথে লিস নদী পেরোতে হয়। এ সময়ে নদীতে তেমন জল নেই। কোথাও নদীখাত শুকনো, কোথাও অল্প স্রোত। এর ওপর দিয়েই দিব্যি গাড়ি চলে যায়।
5/7
আগাগোড়া পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ ধরেই পানবু। পানবু থেকে ডুয়ার্সের নদী এবং সেবকের সেতুও দেখা যায়। রয়েছে সানরাইজ ও সানসেট পয়েন্ট। 'ভিউ পয়েন্টে' দাঁড়ালে মাথার ওপর দিয়ে বয়ে যায় মেঘ ও কুয়াশা। কনকনে ঠান্ডা বাতাস চিরসঙ্গী। এখান থেকে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘাও।
6/7
পানবু থেকেই অন্য পয়েন্টগুলিতেও যাওয়া যায়। যেমন এখান থেকে সান্থার ৬ কিলোমিটার, চারকোল ১২ কিলোমিটার। দু'টি জায়গাতেই একদিনে ঘুরে আসা যায়। তবে কেউ থাকতে চাইলে হোমস্টেও রয়েছে। হোমস্টেগুলির সুস্বাদু রান্না পর্যটকদের কাছে অতিরিক্ত আকর্ষণ।
7/7
নতুন বছরে পর্যটকদের কাছে তা হলে পাহাড়ের নতুন ঠিকানা হোক পানবু।