বাস নেই, ট্রেকারে চড়েই গন্তব্যে রওনা, শিকেয় সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

May 18, 2020, 12:41 PM IST
1/5

নিজস্ব প্রতিবেদন : আধঘন্টা অন্তর অন্তর বাস চলবে। একথা জেনেই বাসস্ট্যান্ডে এসেছিলেন। কিন্তু কোথায় কী? কেউ দেড় ঘন্টা দাঁড়িয়ে তো কেউ দুঘন্টা দাঁড়িয়ে। বাস নেই। বাস ধরতে এসে উল্টে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন যাত্রীরা। গড়িয়া বাসস্ট্যান্ডে ধরা পড়েছে এমনই ছবি। 

2/5

আরও অভিযোগ, সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং বজায় রাখার জন্য বাসে ২০ জন যাত্রী তোলার নিয়ম বেঁধে দিয়েছে সরকার। কিন্তু বাসে ওঠার জন্য লাইনেই সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং-এর 'মা-বাপ' নেই। শিকেয় সামাজিক দূরত্ব। বাস ধরার তাগিদে লাইনেই হুড়োহুড়ি পড়ে গিয়েছে যেন। একজন অন্যজনের গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে।

3/5

বাস ভোগান্তির ছবিটা একই উল্টোডাঙাতেও। রাস্তায় বেশিরভাগ সরকারি বাস চলছে। তবে যাত্রীরা ভোগান্তিতে। অভিযোগ, অনেক আগে বাড়ি থেকে বেরিয়েও বাস পাচ্ছেন না তাঁরা। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেও অমিল নির্দিষ্ট রুটের বাস। 

4/5

শেষে অনেককেই দেখা গেল ছোট পণ্যবাহী গাড়িতে করে কর্মস্থল বা গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দিতে। একদিকে পুলিসের কড়া নজরদারিতে যখন বাসে ২০ জন করে যাত্রী তোলা হচ্ছে, তখন পণ্যবাহী গাড়িতে যাত্রী সওয়ারের ঘটনায় করোনা মোকাবিলায় সোশ্যাস ডিস্ট্যান্সিং যে প্রশ্নের মুখে, তা বলাই বাহু্ল্য।

5/5

প্রসঙ্গত, WBTC-র সব বাসই আধ ঘণ্টা অন্তর অন্তর চলার কথা । CSTC সেই পরিষেবা দিলেও CTC তা দিতে পারছে না। তারা ১ ঘন্টা অন্তর বাস চালাচ্ছে। তাও মাত্র ৪০ শতাংশ রুটে। বাকি ১০ শতাংশ এমারজেন্সি সার্ভিসের জন্য রিজার্ভ আছে। পাশাপাশি লক ডাউনে ট্রেন, মেট্রো না চলার জন্য কোথাও স্টার্টার, কোথাও ড্রাইভার এসে পৌঁছাতে পারেননি। তাই আংশিক পরিষেবা বহাল রয়েছে ।