Kolkata Doctor Rape And Murder Case: 'আগেও বলতে পারিনি, আজ না বললে কোনও দিনই বলা হবে না': বিচারককে সঞ্জয়...

R G Kar Doctor Death: কখনও সে বলেছে, আরজি কর সেমিনার রুমে ঢুকেই সেদিন সে উল্টো দিকে দৌড় মেরেছিল! কখনও সে গোয়েন্দাদের কাছে সেখানে সেদিন যা করেছিল, ভয়ংকর সেই ঘটনার অনুপুঙ্খ বর্ণনা দিয়েছে। তা হলে কোনটা সত্যি?

| Oct 08, 2024, 16:21 PM IST

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: আরজি কর কাণ্ডের তদন্তকারী থেকে মনস্তত্ত্ববিদ-- সকলে একটি বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছিলেন যে, ধৃত সঞ্জয় বিকৃত যৌনতায় আক্রান্ত। চিকিৎসাবিজ্ঞান থেকে অপরাধবিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলে, 'সেক্সুয়ালি পারভারটেড'। সিবিআই সূত্রে খবর, সঞ্জয়কে জিজ্ঞাসাবাদের গোটা পর্বেই সে আবেগহীন ছিল, অনুশোচনার কোনও লক্ষ্মণও তার মধ্যে দেখা যায়নি। শুধু তাই নয়, এই ঘৃণ্য এই অপরাধের বর্ণনা সে নাকি নিজেই দিয়েছে। কিন্তু এখন এ আবার কী কথা বলছে সঞ্জয়? এর ফলে তো পুরো বিষয়টাই আবার ঘেঁটে গেল!

1/7

একজন-ই অপরাধী

সোমবারই বড় ঘটনা ঘটেছিল আরজি কর কাণ্ডে। শিয়ালদহ আদালতে  চার্জশিট জমা দিয়েছিল সিবিআই। সেখানে বলা হয়েছিল, গণধর্ষণ নয়, আরজি কর ধর্ষণ-খুন কাণ্ডে অভিযুক্ত একজন-ই, সঞ্জয় রায়।

2/7

প্রথম চার্জশিট পেশ

ঘটনার ৫৮ দিনের মাথায় প্রথম চার্জশিট পেশ করল সিবিআই। আরজি করের মৃত চিকিত্‍সক-পড়ুয়ার ময়না তদন্তের রিপোর্টে নির্যাতিতার শরীরে ২৫টিরও বেশি গভীর ক্ষতের উল্লেখ পাওয়া যায়। ১৬টি বাহ্যিক আঘাত, ৯টি অভ্য়ন্তরীণ। নির্যাতিতার মাথা, মুখ, ঠোঁট, চোখ, ঘাড়, হাত ও যৌনাঙ্গে গভীর ক্ষতের উল্লেখ রয়েছে রিপোর্টে। 

3/7

'অ্যানিমাল ইনস্টিংক্ট'

ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থেকেই স্পষ্ট নির্যাতিতার উপর কী ভয়াবহ ও নারকীয় নির্যাতন চলেছিল। সাইকোমেট্রিক টেস্টে আরজি কর-কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয় রায়ের 'অ্যানিমাল ইনস্টিংক্ট' বা 'হিংস্র জন্তুর মতো প্রবৃত্তি'র প্রমাণ মেলে।

4/7

কাঠগড়ায় সঞ্জয়

আরজি কর কাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত সঞ্জয় রায় বিচারককে বললেন, তার কিছু বলার আছে, সে কিছু বলতে চায়। সঞ্জয়কে কাঠগড়ায় আনা হয়। 

5/7

না বললে

সঞ্জয় জানায়, আগের দিনও বলতে পারিনি। না বলতে পারলে সব দোষ আমার উপর পড়বে।

6/7

কী বলল সঞ্জয়?

বিচারক সঞ্জয়কে বলেন, আপানার যা বলার সব বলতে পারবেন। আইনজীবীকে বলবেন। অনুমতি পেয়ে বলল সঞ্জয়। কিন্তু কী বলল সে?

7/7

বিস্ফোরক!

সঞ্জয় জানাল, সে কিছুই করেনি! ঘটনার সম্পর্কে কিছুই জানে না সে! সে কী? তাহলে? আবার কি নতুন করে সব ফাঁদতে হবে গোয়েন্দাদের?