Suvendu Adhikari: 'কম্পার্টমেন্টাল মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্যে জামাত-রোহিঙ্গাদের ঢোকাচ্ছেন তোষণকারী মমতা'
1/7
2/7
কাঁথির সভায় নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হার ও পরে ভবানীপুর থেকে জিতে মুখ্যমন্ত্রী হওয়াকেও কটাক্ষ করেন শুভেন্দু। বলেন, আমাদের রাজ্যে কম্পার্টমন্টাল মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার জন্য ২ বার লড়তে হয়েছে। কিচ্ছু করতে পারবে না। অনেক কিছুই করছে, আপনারা উপেক্ষা করে চলুন। মারপিট গন্ডগোলে একদম যাবেন না। কী করতে হয় আমি জানি।
photos
TRENDING NOW
3/7
রাজনীতি আমার পেশা নয়। নেশা। ওদের রাজনীতিটা করে খেতে হবে। আমার কাছ থেকে কিছু কেড়ে নেয়নি তৃণমূল। আমার তিনটে মন্ত্রিত্ব ছিল, ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে এসেছি। কারণ, কোম্পানির কর্মচারী হতে পারব না। মেদিনীপুরের রক্ত গায়ে আছে। ওই কয়লা চোরকে নেতা বলতে হবে! আর এই তোষণবাজ মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়! বাংলাদেশের বর্ডার খুলে দিয়েছে। রাজাকার, জামাত ও রোহিঙ্গাদের ঢোকাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর খুনি পার্কসার্কাসে ১৫ বছর কাটাল। এনআইএ চুলের মুঠি ধরে নিয়ে গিয়েছিল। হাসিনা ফাঁসিতে ঝোলাল। এই বাংলাকে বাঁচাতে হবে।
4/7
5/7
6/7
দলের উপরে চাপ প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, আমার এসবের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে। ২০০৪ সালে তমলুকে বিজেপি-তৃণমূলের যৌথ প্রার্থী ছিলাম। লক্ষ্মণ শেঠের বিরুদ্ধে লড়েছিলাম। সেবার অল্প ভোটে লক্ষ্মণ শেঠ জিতেছিলেন। পরের বার উল্টে দিয়েছিলাম। ২০০৫-এ পুরো শক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। সেদিনও আপনারা ফেল করেছিলেন। ১৯৮৭ সালে রাজীব গান্ধী এসে মিটিং করেছিলেন। সেবার সুখেন্দুবাবু জিতেছিলেন। রাজীব গান্ধীর কথা শুনে সেবার মানুষজন কংগ্রেসকে ভোট দেয়নি। ১৯৯৫ সালে প্রবাদপ্রতিম নেতা জ্যোতিবাবু মিটিং করে গিয়েছিলেন। সেদিনও বাংমপন্থীরা জিততে পারেননি। আপনাদের থেকেও বড় মস্তান ছিলেন সিপিএম নেতা অনুরূপ পন্ডা। জিপে ঘুরতেন। কাঁধে থাকতো লাল তোয়ালে। ১৯৮১-৮২ সালে হাজার হাজার লালঝান্ডার মিছিল দেখেছি। কিন্তু ফল অশ্বস্থামা হত, ইতি গজ। এদের রুখতে হবে, জুলুমকে আটকাতে হবে। আমরা আমাদের পরিবেশ রক্ষা করতে হবে।
7/7
অষ্টমীর দিন বাংলাদেশে ৫০০ দূর্গা ঠাকুর ভেঙেছে এরা। ২০৩১ সালের জন্য আমরা যদি এখন থেকে জোট যদি না বাঁধি তাহলে অষ্টমী নয়, ষষ্টীতেই এরা বিসর্জন দিয়ে দেবে। এখানে স্কুল বাজারের মোড়ে শনি ঠাকুরের মন্দিরটা পর্যন্ত পুড়িয়ে দিয়েছে। দুজন বিধায়ককে নিয়ে ওখানে যাব। এসব জিনিস এখানে কখনও বামফ্রন্ট-কংগ্রেস করেনি। যখন তৃণমূলে ছিলাম তখন ওই পরিবেশ ছিল না।
photos