Titanic House: আর কয়েকদিন পরেই 'টাইটানিকে'র মাথায় বসে চা পান করার সুযোগ...
Titanic House: যে রাজমিস্ত্রি এই টাইটানিক-বাড়ির কাজের সঙ্গে যুক্ত সেই মহানন্দ বনিক জানান,-- 'উনি (বাড়ির মালিক) নিজেই সব করেছেন। ছবি আঁকা থেকে শুরু করে বাকি পরিকল্পনা। আমরা শুধু কাজ করছি। উপরে কেবিন করার ভাবনাও রয়েছে। বহু বছর ধরেই কাজ চলছে। এখনও অনেকটাই বাকি।'
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: পেশায় কৃষক মিন্টু রায়। নিজের শখ পূরণ করতে দারুণ ঝুঁকি নিয়ে নিয়েছেন। স্বপ্ন দেখেছিলেন টাইটানিক জাহাজের আদলে একটি বাড়ি তৈরি করবেন। স্বপ্নকে বাস্তব করতে উঠে-পড়ে লেগেছেন। বছর পঁয়তাল্লিশের মিন্টু থাকেন শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের অন্তর্গত ফাঁসিদেওয়া ব্লকের নিজবাড়ি গ্রামে। টাইটানিকের আদলে জাহাজবাড়ি নির্মাণের কাজ শুরু করেছিলেন বেশ কয়েক বছর আগে। নিজে ছবি এঁকে, প্রায় ১২ বছর আগে শুরু করেন স্বপ্নের এই জাহাজবাড়ি তৈরির কাজ।
1/6
নেপাল থেকে ফাঁসিদেওয়া
2/6
আস্ত কংক্রিটের জাহাজ
photos
TRENDING NOW
3/6
কৃষিনির্ভর নির্মাণ
4/6
স্বপ্নের বাড়ি
5/6
একটি জাহাজ-বাড়ি
মিন্টু রায় জানান-- বহুদিনের ইচ্ছে এমন একটি জাহাজ-বাড়ি তৈরি করি। পরিবারের লোকেরা সমর্থন জুগিয়েছে বলেই এতদূর করতে পেরেছি। এখনও অনেক কাজ বাকি। আরও দুবছরের মতো সময় লাগবে। উপরে রেঁস্তোঁরা খোলার ইচ্ছে রয়েছে৷ অনেক মানুষই আসছেন দেখতে। দেখা যাক যদি গ্রামীণ পর্যটনের অংশ হিসেবে বা ইকো-পর্যটনের অংশ হিসেবে এটাকে গড়ে তোলা যায়!
6/6
এগ্রিকালচার বেসড ট্যুরিজম ও ভিলেজ কালচার বেসড ট্যুরিজম
সেটা কি সম্ভব? 'হিমালয় হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্কে'র সম্পাদক সম্রাট সান্যাল জানান, এগ্রিকালচার বেসড ট্যুরিজম ও ভিলেজ কালচার বেসড ট্যুরিজমের আলাদা ঐতিহ্য রয়েছে। সেটা যদি কেউ করতে চান আমরা তাঁকে স্বাগত জানাব। তাঁর যদি কোনও সহযোগিতার দরকার পড়ে, তাহলে রাজ্য সরকারের পর্যটন দফতরের সঙ্গে কথা বলিয়ে দেওয়ার জন্যও উদ্যোগ নেব আমরা।
photos