Waheeda Rehman Banned: শয্যা দৃশ্য নয়, চুমু-টুমুও নয়! শুধু দুটো 'সেক্সি' চোখ... সেন্সরের কোপে সত্যজিতের নায়িকা!
Waheeda Rehman | Satyajit Ray: সেন্সর বোর্ডের সদস্যরা বলেন, 'এই গানে ওয়াহিদার চোখ প্রয়োজনের চেয়েও অতিরিক্ত আবেদনময়ী লাগছে। দর্শক এই বিষয়টি ভালোভাবে গ্রহণ না-ও করতে পারে।
1/7
চৌধভিন কা চাঁদ
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বলিউডে ১৯৬০ সালে মুক্তি পেয়েছিল 'চৌধভিন কা চাঁদ'। ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন গুরু দত্ত। এতে অভিনেতা প্রযোজকও ছিলেন। ছবিতে গুরু দত্তের বিপরীতে সেই সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ওয়াহিদা রেহমান। কিন্তু ওয়াহিদা রেহমানের চোখের কারণে সিনেমাটি সেন্সর বোর্ডের কাঁচির নিচে পড়েছিল।
2/7
ওয়াহিদা রেহমান
সম্প্রতি অভিনেত্রী ওয়াহিদা রেহমান ‘জেশন-ই-রেখতা’ অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন। তাতে উপস্থিত হয়ে স্মৃতির পাতা খুলেন তিনি। ঘটনার বর্ণনা দিয়ে এ অভিনেত্রী বলেন, “গুরু দত্ত ‘চৌধভি কা চাঁদ’ সিনেমার শুটিং সাদা-কালোয় করেছিলেন। কিন্তু সিনেমাটি মুক্তি দিতে দেরি হয়। ফলে ততদিনে বাজারে রঙিন সিনেমা চলছে। এ কারণে সিনেমাটির টাইটেল সং পুনরায় শুটিং করার সিদ্ধান্ত নেন এবং তা রঙিন ফ্রেমে।”
photos
TRENDING NOW
3/7
সেন্সর বোর্ড
সাদা-কালো ফ্রেমে সিনেমার শুটিং করার পর আবার নতুন করে সম্পূর্ণ রঙিনভাবে শুট করা সম্ভব ছিল না। তাই প্রযোজক গুরু দত্ত সিদ্ধান্ত নেন, শুধু সিনেমাটির মূল গান রঙিন ফ্রেমে শুট করবেন। নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘চৌধভি কা চাঁদ’ সিনেমার মূল গানের শুটিং করেন গুরু দত্ত। সিনেমাটির সম্পাদনার কাজ শেষ করার পর সেন্সর বোর্ডে পাঠানো হয়।
4/7
সেন্সর বোর্ডের কোপ
5/7
সেন্সর বোর্ডের কোপ
6/7
সেন্সর বোর্ডের কোপ
7/7
সেন্সর বোর্ডের কোপ
গুরু দত্ত চোখ লাল হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করার পর সেন্সর বোর্ডের সদস্যরা বলেন, 'এই গানে ওয়াহিদার চোখ প্রয়োজনের চেয়েও অতিরিক্ত আবেদনময়ী লাগছে। দর্শক এই বিষয়টি ভালোভাবে গ্রহণ না-ও করতে পারে।' কিন্তু গুরু দত্ত কিছুতেই হার মানতে রাজি ছিলেন না। তিনি সেন্সর বোর্ডের সদস্যদের বলেন, 'এই গানটি স্বামী-স্ত্রীর গল্পকে ঘিরে বানানো হয়েছে। তাতেও যদি অভিনেত্রীর চোখ সামান্য আবেদনময়ী লাগে তাতে ক্ষতি কী।'
photos