বছরভর নিজের এলাকায় উন্নয়নের জন্য কেন্দ্রের তরফে সাংসদদের তহবিলে বরাদ্দ থাকে মোটা অঙ্কের টাকা। সমাজসেবা থেকে স্বাস্থ্য উন্নয়ন, শিক্ষা কিংবা রাস্তা, সব ক্ষেত্রেই এই বরাদ্দ টাকা দিয়েই নিজের এলাকার উন্নয়নের কাজ করেন সাংসদরা।
2/16
প্রতিটি সাংসদ নিজের নির্বাচনী ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য বছরে ৫ কোটি করে টাকা পান। ৫ বছরে অঙ্কটা মোট ২৫ কোটি।
photos
TRENDING NOW
3/16
এখন এই সাংসদ তহবিলের টাকা খরচে কে প্রথম হলেন? কে পিছিয়ে পড়লেন? কে কত খরচ করলেন? রিপোর্ট কার্ডে দেখা যাচ্ছে, প্রথম পাঁচে রয়েছেন তৃণমূল সাংসদরাই।
4/16
তালিকায় প্রথম স্থানে মমতা ঠাকুর। তিনি তাঁর তহবিলের ১০২.৬৭ টাকা উন্নয়নে খরচ করেছেন।
5/16
দ্বিতীয় স্থানে তৃণমূলেরই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি খরচ করেছেন ১০১.৫২ শতাংশ টাকা।
6/16
তৃতীয় স্থানে তৃণমূলের ইদ্রিশ আলি। তিনি প্রায় ১০০.৫৫ শতাংশ টাকা খরচ করেছেন।
7/16
চতুর্থ স্থানে রয়েছেন কাকলি ঘোষ দস্তিদার। তাঁর খরচের পরিমাণ ৯৯.৫৮ শতাংশ।
8/16
পঞ্চম হয়েছেন অর্পিতা ঘোষ। তার খরচের পরিমাণ ৯৮.৪৯ শতাংশ।
9/16
মুখ্যমন্ত্রীর খাসতালুকের সাংসদ সুব্রত বক্সীর খরচের পরিমাণ ৮৪.২৫ শতাংশ টাকা।
10/16
তবে তৃণমূলের সাংসদ পার্থপ্রতিম রায় সতীর্থদের থেকে বেশ খানিকটা পিছিয়ে। তিনি খরচ করেছেন ৭০ শতাংশের কিছু বেশি টাকা।
11/16
উন্নয়নের এই পরিসংখ্যানকে হাতিয়ার করেই লোকসভায় ভোট চাইবে তৃণমূল। পাল্টা বিরোধীদের ইস্যু হবে টাকা খরচ করতে না পারার বিষয়টি। পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, শাসকদলের সাংসদদের থেকে টাকা খরচের দৌড়ে অনেকটাই পিছিয়ে বিরোধী সাংসদরা।
12/16
সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়ার পারফরম্যান্স খুব খারাপ। তিনি মাত্র ৫৩.৪৫ শতাংশ টাকা খরচ করতে পেরেছেন।
13/16
কংগ্রেসের অভিজিত্ মুখার্জির পারফরম্যান্সও বেশ খারাপ। তাঁর খরচের পরিমাণ ৬৯.৫৭ শতাংশ।
14/16
কংগ্রেসের অধীর রঞ্জন চৌধুরী ৬১.৫৪ শতাংশ টাকা খরচ করেছেন।
15/16
বিজেপির বাবুল সুপ্রিয় খরচ করেছেন ৭১.৯২ শতাংশ টাকা।
16/16
তবে, মান রেখেছেন বাম সাংসদ মহম্মদ সেলিম। তাঁর খরচের পরিমাণ ৯৪.৯৮ শতাংশ।