করোনার কোপে ভাটা কলকাতার চাঁদনিচক মার্কেটে, পেশা বদলের কথা ভাবছেন ব্যবসায়ীরা

Mar 16, 2020, 14:14 PM IST
1/5

অয়ন ঘোষাল: চাঁদনি চক, কলকাতার বৃহত্তম অসংগঠিত ইলেকট্রনিক হাব। ম্যাডান স্ট্রিট, রাধাবাজার, গনেশ এভিনিউ মিলিয়ে মূল রাস্তা, গলির ভিতর বড়, ছোট, মাঝারি, ঘুপচি দোকান-ডালা মিলিয়ে প্রত্যক্ষ কর্ম সংস্থান ১০ হাজারের বেশি মানুষের। পণ্য পরিবাহক ও বড় ছোট খুচরো পাইকার মেলালে সংখ্যাটা প্রায় ২৫ হাজার। 

2/5

জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের পর থেকেই চূড়ান্ত ভাটার টান। মোবাইল, ল্যাপটপ, টিভি, সাউন্ড বক্স, ইলেকট্রনিক সামগ্রীর যাবতীয় ত্রুটি যারা অনায়াসে মেরামত করেন, তাদের জীবন ও জীবিকা এক বিশাল প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে করোনা ভাইরাস ও তার আতঙ্ক। 

3/5

পৃথিবীর সব থেকে বড় ইলেকট্রনিক বাজার চীনে। শুধু ইলেকট্রনিক গ্যাজেটের অভ্যন্তরীণ অংশ নয়, মোবাইল স্ক্রিন, গোরিলা গ্লাস, ব্যাক কভার, ফ্রন্ট কভার, চার্জার, ডেটা কেবল, মায় পিন, হেডফোন , ব্লু টুথ ডিভাইস, মানে আলপিন থেকে এলিফ্যান্ট পর্যন্ত সমস্ত কিছু চিন থেকে আসে।

4/5

সেই আসার পথ বন্ধ হওয়ার অর্থ, মাছ আছে, জল নেই। গুটিকয়েক কারিগর ও ব্যবসায়ীর কাছে জানুয়ারীর প্রথম দিকে আসা কিছু কাঁচামাল পড়ে আছে। তারা তা দিয়েই কোনও মতে কাজ চালাচ্ছেন। 

5/5

যাদের কাছে সেই সাধন শেষ, তারা ঝাঁপ বন্ধ করে দিয়েছেন। অনেকে বিকল্প পেশায় চলে যাওয়ার কথাও ভাবছেন। ব্যবসায়ীদের চোখে শুধুই শূন্যতা।