ত্রিশের পর মা হতে চান? খেয়াল রাখবেন যে যে দিকগুলি

Nov 25, 2020, 16:29 PM IST
1/5

নিজস্ব প্রতিবেদন: বর্তমানকালে লেখাপড়া শেষ করে, কর্মস্থলে নিজেকে প্রতীষ্ঠিত করে, রোজগার পাকা করে বিয়ে করতে করতে বয়স ৩০ পার হয়ে যাচ্ছে অনেক মেয়েদের। বলা যেতে পারে পূর্ব ভাবনাচিন্তা থেকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন মেয়েরা।    

2/5

কিন্তু সন্তানের জন্ম দিতে গেলে বেশি অপেক্ষা করা যায় না। কিন্তু অনেকেই আছে বিয়ের পরবর্তী জীবন মজায় কাটিয়ে তারপর মা হতে চান। কিন্তু ৩৫ বছরের পর বাচ্চা হতে চাইলে কী ধরনের ঝুঁকির মধ্যে দিয়ে যেতে হতে পারে, সে বিষয়গুলো মাথায় রেখে পরিকল্পনা করা ভালো বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রথমত, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সন্তান ধারণক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

3/5

দ্বিতীয়ত, ৩৫ এর পর কিছু সমস্যা,যেমন- গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ, প্রসব পূর্ব রক্তক্ষরণ, বাচ্চা নষ্ট হওয়ার অধিকতর ঝুঁকি ও প্রসবকালীন জটিলতা বেড়ে যায়। এসবের সঙ্গে আরেকটি সমস্যা যুক্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তা হলো জন্মগত ত্রুটিযুক্ত সন্তানের জন্মদান।

4/5

তৃতীয়ত, বিভিন্ন জটিলতার পরিণতিতে অপরিপক্ব শিশুর জন্মহার যেমন বেড়ে যায়, সে সঙ্গে স্বাভাবিক প্রসবের পরিবর্তে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে শিশুর জন্মহারও বেড়ে যায় অনেকগুণ। চতুর্থত, প্রথম সন্তান ত্রিশোর্ধ্ব বা পঁয়ত্রিশোর্ধ্ব বয়সে হলে দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার আগে যে দুই বা তিন বছর বিরতি দিতে হয়, সে সুযোগটাও থাকে না। 

5/5

পঁয়ত্রিশের পর মা হতে চাইলে প্রস্তুতি হিসেবে ৩০ থেকেই শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য নিয়মিত চেকআপ ও ডায়েটে থাকতে হবে। প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শক্রমে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই গর্ভধারণ করা উচিত।