বর্ষার পড়ন্ত বিকেলে ঘুরে আসুন বর্তির বিল, ডিঙি নৌকা আর শাপলা ফুলের স্পর্শ, সফর কয়েক ঘণ্টার
শাপলার অপূর্ব দৃশ্যে গ্রামের মানুষগুলি রোজগারের পথ পেয়েছে এই ঘুরতে পছন্দ করা মানুষগুলোর হাত ধরে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: মনটা শহরের চেয়ে দূরে যেতে চাইছে। যেখানে ঠাণ্ঠা হাওয়া বইবে। বৃষ্টি ভেজা মাটির মৃদু গন্ধ হৃদয় ভরিয়ে দেবে। সবুজের মাঝে ঝলমল করবে নীল আকাশ।
1/10
সপ্তাহান্তের বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা
আর ভালো লাগছে না। এবার বেড়াতে যাব। কিন্তু কোথায়? হাতে সময় যে ওই একদিন! দিঘা, মন্দারমণি অনেক হল। আর এখন অন্য কোথাও যাওয়া মানে তো করোনার ভয় সঙ্গে আবার করোনা পরীক্ষা, ভ্যাকসিনের গল্প। বেড়াতে যাওয়ার বাজেট বেড়ে যাবে। তাহলে একদিনের জন্য কোথায় যাওয়া যায়? ওই মল নয়ত গঙ্গার ঘাট! নাহলে ঢাকুরিয়া লেক। কিন্ত মনটা শহরের চেয়ে দূরে যেতে চাইছে। যেখানে ঠাণ্ঠা হাওয়া বইবে। বৃষ্টি ভেজা মাটির মৃদু গন্ধ হৃদয় ভরিয়ে দেবে। সবুজের মাঝে ঝলমল করবে নীল আকাশ। পাখিদের কোলাহল। শাপলা ফুলের ভিড়ে নৌকাবিহার। যদি এমনটাই আপনার ইচ্ছা হয়। তাহলে ঘুরে আসুন বর্তির বিল।
2/10
বর্তির বিল
photos
TRENDING NOW
3/10
কেমন করে যাবেন বর্তির বিল?
4/10
কী দেখবেন বর্তির বিলে?
এখন প্রশ্ন কী দেখবেন বর্তির বিলে? দিগন্ত বিস্তৃত জলা জায়গা। মাঝ দিয়ে চলে গিয়েছে সরু একফালি মাটির রাস্তা। দূরে কুটির বাড়ি। রাস্তার ধার দিয়ে শুকানো হচ্ছে পাট। বর্তির বিলে ঘুরে বেড়াচ্ছে ডিঙি নৌকা। এই নৌকায় চড়ে ৩০ মিনিট বিলে ঘুরে বেডা়নোই মূল আকর্ষণ। মূলত প্রেমিক প্রেমিকারা বেশ পছন্দ করছেন এই নির্জন রোম্যান্টিক পরিবেশ। প্রিওয়েডিং ফটোশুটের জন্যও বেশ বিখ্যাত হয়ে উঠেছে এই বিল।
5/10
ডিঙি নৌকায় কত খরচ?
6/10
কোন সময় আদর্শ?
7/10
কেমন করে পৌঁছবেন?
বাইক বা গাড়ি থাকলে গুগল ম্যাপ অন করে বেরিয়ে পড়ুন। আর তা যদি না থাকে। তাহলে ট্রেন ধরুন। বারাকপুর অথবা দত্তপুকুর। সেখান থেকে নীলগঞ্জ বাজার। তারপর উমা মেডিক্যাল হলের বিপরীতের রাস্তা ধরে বারবেড়িয়া গ্রাম। টোটো পেয়ে যাবেন। যে রাস্তা ধরে এগিয়ে যাবেন, তার চারপাশে বাঁশ গাছের জঙ্গল, সারি সারি গাছ চোখে পড়বে। কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে ধরে গেলে বাসুদেবপুর মোড় এর থেকে একটু ভিতরে।
8/10
কী ভাবেছেন?
photos