৪ বছরেই ১০০ শতাংশ প্রতিশ্রুতি পূরণ মোদী সরকারের!

Aug 15, 2018, 14:00 PM IST
1/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_12

দ্য ট্রু পিকচার কোনও নিউজ ওয়েবসাইট নয়। এটি একটি পরিসংখ্যান ভিত্তিক এবং বিশ্লেষণমূলক ওয়েবসাইট। সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি এবং নীতির উপর সমীক্ষা করে থাকে এই ওয়েবসাইট। অতীতেও এই ওয়েবসাইটের বেশিরভাগ তথ্য উল্লেখ করে সোশ্যাল মাধ্যমে শেয়ার করতে দেখা গিয়েছে বিজেপি মন্ত্রীদের। এই ওয়েবসাইটের তথ্য এবং পরিসংখ্যান যাচাই করে দেখেনি জ়ি ২৪ ঘণ্টা।

2/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_11

১৫ অগস্ট, ২০১৭: মুসলিম মহিলাদের অধিকারের পক্ষে সওয়াল করেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন তালাক বিলকে নিষিদ্ধ করতে ইতিমধ্যেই মুসলিম মহিলা বিল লোকসভায় পাশ হয়ে গিয়েছে। এই বিল আইনে পরিণত হওয়া কেবল সময়ের অপেক্ষা বলে দাবি তাদের।

3/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_10

 ১৫ অগস্ট ২০১৬: গরিবের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বাস্থ্যবিমা প্রকল্পের কথা বলেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। ওয়েবসাইট তথ্য অনুযায়ী, ‘আয়ুষ্মাণ’ নামে মোদীর এই স্বাস্থ্য প্রকল্প উদ্বোধন করা হয়। প্রায় ১০ কোটি গরিব মানুষ এর আওতায় পড়বেন।

4/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_9

১৫ অগস্ট ২০১৬: নরেন্দ্র মোদী ঘোষণা করেছিলেন, স্বাধীনতা সংগ্রামীদের পেনশন ২০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে। সেই লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ করা হয়েছে বলে দাবি ট্রু পিকচার ওয়েবসাইটের।

5/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_8

‘এক পদ, এক পেনশন’ (ওআরওপি) ঘোষণা করেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। ওয়েবসাইটের দাবি, ৪০ বছরের ইতিহাসে মোদী সরকারই  ‘ওআরওপি’ প্রকল্প নিয়ে ভাবনাচিন্তা করেছে। এরফলে ২০ লক্ষের বেশি অবসরপ্রাপ্ত মানুষ উপকৃত হয়েছেন বলে দাবি। ২০১৮ সালে ১ মে পর্যন্ত ১০৭৯৫ টাকা বকেয়া মিটিয়ে দেয় সরকার।

6/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_7

তরুণ প্রজন্মকে বাণিজ্যে উদ্যোগী হতে ‘স্টার্ট আপ ইন্ডিয়া’ এবং ‘স্ট্যান্ড আপ ইন্ডিয়া’ এই দুই প্রকল্পের ঘোষণা করেন নরেন্দ্র মোদী। ২০১৬ সালের এপ্রিলে স্ট্যান্ড শুরু হয় আপ প্রকল্প। অনগ্রসর সম্প্রদায়ভুক্ত ৬০,৭৯৫ জন মহিলাদের ঋণ দেওয়া হয়। যার মূল্য ১৩,২১৭ কোটি টাকা।  স্টার্ট আপ প্রকল্পে ৩০,০৮০টি হাব তৈরি করা হয়েছে।

7/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_6

১৫ অগাস্ট, ২০১৫: এক হাজার দিনের মধ্যে ১৮৫০০ গ্রামে বিদ্যুত্ পৌঁছে দেবে সরকার। ওই ওয়েবসাইটের দাবি, ২০১৮ সালের ২৯ এপ্রিল পযর্ন্ত অর্থাত্, এক হাজার দিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার ১২ দিন আগেই এই সব গ্রামে বিদ্যুত্ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

8/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_5

১৫ অগাস্ট, ২০১৫: ২০১৫ সালে স্বাধীনতা দিবসে জাল টাকা এবং দুর্নীতি বিষয়ে সরব হয়েছিলেন প্রধামন্ত্রী। সে দিন মোদী বলেছিলেন, “আমি পুণরায় জানাচ্ছি, দুর্নীতির কিনারা থেকে দেশকে বের করে আনবই।” কতটা পূরণ হয়েছে? ট্রু পিকচার ওয়েবসাইটের দাবি, নোটবন্দির সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর আয়বিহির্ভূত ২৯,২১৩ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। ২.৯৭ লক্ষ ভুয়ো সংস্থাকে চিহ্নিত করেছে সরকার।

9/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_4

১৫ অগস্ট, ২০১৪: ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেছিলেন, অধিকাংশ সরকারি পরিষেবা মিলবে মোবাইলে। ব্যাঙ্ক, আধার, ডিজি লকারের মতো নানা অনলাইন পরিষেবার বিষয়েও ঘোষণা করে মোদী সরকার। কতটা পূরণ হয়েছে? ‘ট্রু পিকচার’-এর দাবি অনুযায়ী, ২০১৮ সালে জুলাই পর্যন্ত আধার সংযুক্তিকরণের মাধ্যমে ৪.০১ লক্ষ কোটি টাকা ব্যাঙ্কে জমা পড়েছে। মোবাইল ওয়ালেটে লেনদেন ২০১৬ সালের অক্টোবরের থেকে বেড়েছে ৩১১ শতাংশ।  ইউপিআই, ভিম এবং ইউএসএসডি-র মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে ১৭,১৮,১০০ শতাংশ। এই পরিসংখ্যান নোটবন্দি পরবর্তী সময়ের ।

10/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_3

১৫ অগস্ট, ২০১৪: নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন,  ‘প্রধানমন্ত্রী জনধন যোজনা’র মাধ্যমে দেশের সব গরিব মানুষের নামে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলেদেওয়া  হবে।  ট্রু পিকচার নামে একটি ওয়েবসাইট দাবি করেছে, ৩২.৩৩ কোটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। এইসব অ্যাকাউন্টে মোট জমা পড়েছে ৮১,১৯৬ হাজার কোটি টাকা।

11/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_2

এ দিন রেল এবং ভারপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল একটি টুইটে গত চার বছরে মোদী সরকারের সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরেন। ক্ষমতায় আসার পর গত চার বছর লালকেল্লায় দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী যা যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তার কতটা পূরণ করতে পেরেছে তার সরকার, সেই খতিয়ান দিয়েছেন পীযূষ গোয়েল। এবার এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সেই তালিকা-

12/12

মোদীর প্রতিশ্রুতি:

PM_1

৭২-এ পা দিল স্বাধীন ভারত। আজ দিল্লির লালকেল্লায় স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে 'নতুন ভারতে'র কথা ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তিনি জানান, ‘ভারত ২০২২’ গড়ার লক্ষ্যে এগোচ্ছে তাঁর সরকার।