Martian soil-ই কি হতে চলেছে মানবসভ্যতার এযাবত্ সব চেয়ে দুর্মূল্য বস্তু?
মানুষের মঙ্গল-সাধনার ফিরিস্তি দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। নাসা এবার চেষ্টা করছে মঙ্গল-মাটি সংগ্রহ করে পৃথিবীতে আনার।
একটি joint space missions-এর অন্তর্গত এই প্রকল্প মহাকাশবিজ্ঞানের অনেক অজানা তথ্য় সামনে আনবে।
মাত্র ১ কিলোগ্রাম (বা ২ পাউন্ড) মঙ্গলের মাটি পৃথিবীতে আনতে খরচ পড়বে ৯ বিলিয়ন ডলার। এই প্রকল্পের খরচের সোজা হিসেব শুনবেন? ২ পাউন্ড সোনার যা দাম তার ২ লক্ষ গুণ বেশি টাকা লাগছে এতে!
কেন NASA এত খরচ করছে? আসলে নাসা চাইছে, এই Martian soil বিশ্লেষণ করে যদি তা থেকে ancient life-এর কোনও চিহ্ন মেলে!
নাসা জানিয়েছে, ২০২৩ সালের মধ্য়ে স্যাম্পেল কালেকশনের কাজ শেষ হয়ে যাবে। তবে তা পাকাপাকি ভাবে পৃথিবীতে আসতে লাগবে আরও দশ বছর।
কিন্তু যখনই পৃথিবীতে এসে পৌঁছক এই বিরলতম দুর্লভতম মহার্ঘ লাল-মাটি, তখন থেকেই কিন্তু মহাজাগতিক গবেষণার ক্ষেত্রে খুলে যাবে নতুন দরজা।
কোটি কোটি বছর আগে হারিয়ে গিয়েছিল মঙ্গলের এক সরোবর। সরোবর? কীসের? জল বা বরফের। কিন্তু আজ সেখানে কিছুই নেই। না থেকেও যা আছে, তাই বা কম কী? ঘটনাচক্রে ওই মাটি যদি বিশ্লেষণ করা যায়, তবে অনেক অজানা তথ্য উঠে আসবে।