লুকিয়ে কেঁদেছিলেন দীপা
অল্পের জন্য পদক হাতছাড়া হয়েও মুখের হাসি যায়নি। সাবলীলভাবে ইন্টারভিউও দিয়েছিলেন। কাউকে নিজের যন্ত্রণা বুঝতে দেননি। কিন্তু আসলে মনের ভেতর উথালপাথাল হচ্ছিল দীপা কর্মকারের। এত কাছেও এসে পদক হাতছাড়া হওয়াটা কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলেন না তিনি। এই একটা দিনের জন্য দিনের পর দিন নিজেকে তৈরি করেছিলেন। পদক জয়ের জন্য কঠোর পরিশ্রমটা প্রায় তপস্যার পর্যায়ে নিয়ে গেছিলেন দীপা। কিন্তু তীরে এসে তরি ডুবে যায়। পদক পাওয়ার আশা জাগিয়েও আশাহত হতে হয় তাঁকে। তাই কম্পিটিশন থেকে গেমস ভিলেজে ফিরে কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন ত্রিপুরার এই মেয়ে। দীপাকে কিছুতেই সামলানো যাচ্ছিল না বলে জানিয়েছেন কোচ বিশ্বেশ্বর নন্দী। কিছুতেই আফশোস যাচ্ছিল না দীপার। ছাত্রীকে দেখে তিনিও হতাশায় ভেঙে পড়েছিলেন বলে বলে জানান তিনি।
![লুকিয়ে কেঁদেছিলেন দীপা লুকিয়ে কেঁদেছিলেন দীপা](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2016/08/16/63464-4dipa.jpg)
ব্যুরো: অল্পের জন্য পদক হাতছাড়া হয়েও মুখের হাসি যায়নি। সাবলীলভাবে ইন্টারভিউও দিয়েছিলেন। কাউকে নিজের যন্ত্রণা বুঝতে দেননি। কিন্তু আসলে মনের ভেতর উথালপাথাল হচ্ছিল দীপা কর্মকারের। এত কাছেও এসে পদক হাতছাড়া হওয়াটা কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলেন না তিনি। এই একটা দিনের জন্য দিনের পর দিন নিজেকে তৈরি করেছিলেন। পদক জয়ের জন্য কঠোর পরিশ্রমটা প্রায় তপস্যার পর্যায়ে নিয়ে গেছিলেন দীপা। কিন্তু তীরে এসে তরি ডুবে যায়। পদক পাওয়ার আশা জাগিয়েও আশাহত হতে হয় তাঁকে। তাই কম্পিটিশন থেকে গেমস ভিলেজে ফিরে কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন ত্রিপুরার এই মেয়ে। দীপাকে কিছুতেই সামলানো যাচ্ছিল না বলে জানিয়েছেন কোচ বিশ্বেশ্বর নন্দী। কিছুতেই আফশোস যাচ্ছিল না দীপার। ছাত্রীকে দেখে তিনিও হতাশায় ভেঙে পড়েছিলেন বলে বলে জানান তিনি।