ব্লাটার এবং প্লাতিনিকে ৮ বছর নির্বাসিত করল ফিফা
শেপ ব্লাটার এবং মিশেল প্লাতিনিকে এক নয়, দুই নয়, একেবারে ৮ বছরের জন্য নির্বাসিত করল ফিফার এথিকস কমিটি। বিশ্বফুটবলের সবথেকে দুই বড় নেতার তাহলে আর ছড়ি ঘোরানোর সুযোগ কোথায়! হাতে রইল পেন্সিল। ফুটবলের সঙ্গেই কোনও যোগাযোগ রাখতে পারবেন না তাঁরা। ফিফার প্রতি দায়বদ্ধতা না থাকার জন্যই এবং অর্থ তছরূপের জন্যই এমনভাবে ফিফা থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হল ওই দুই কর্তাকে। এছাড়াই ২ মিলিয়ন ডলার যা দুজন নিয়েছেন সেটা নিয়েও তদন্ত চলবে সুইত্জারল্যান্ডে।
ওয়েব ডেস্ক: শেপ ব্লাটার এবং মিশেল প্লাতিনিকে এক নয়, দুই নয়, একেবারে ৮ বছরের জন্য নির্বাসিত করল ফিফার এথিকস কমিটি। বিশ্বফুটবলের সবথেকে দুই বড় নেতার তাহলে আর ছড়ি ঘোরানোর সুযোগ কোথায়! হাতে রইল পেন্সিল। ফুটবলের সঙ্গেই কোনও যোগাযোগ রাখতে পারবেন না তাঁরা। ফিফার প্রতি দায়বদ্ধতা না থাকার জন্যই এবং অর্থ তছরূপের জন্যই এমনভাবে ফিফা থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হল ওই দুই কর্তাকে। এছাড়াই ২ মিলিয়ন ডলার যা দুজন নিয়েছেন সেটা নিয়েও তদন্ত চলবে সুইত্জারল্যান্ডে।
ব্লাটারের ৪০ বছরের ফিফা কেরিয়ার অবেশেষে সমাপ্ত হল। যার মধ্যে ব্লাটার ১৭ বছর কাটিয়েছেন ফিফা প্রেসিডেন্ট হিসেবেই। যদিও ব্লাটার এবং প্লাতিনি দুজনই ফিফা অ্যাপিলস কমিটির কাছে এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আবেদন করবেন।
এদিন পরিষ্কার করে বলে দেওয়া হয় ব্লাটার এবং প্লাতিনি দুজনই ফিফার আইনবিধি ভেঙেছেন। দায়বদ্ধতা দেখাননি এবং নিয়ম অমান্য করে উপহার দিয়েছেন অথবা নিয়েছেন। ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০২ পর্যন্ত প্লাতিনি, ফিফার থেকে ২ মিলিয়ন ডলার নিয়েছিলেন। তাতে অনুমোদন ছিল ব্লাটারের। যেটা কোনও চুক্তি ছাড়া বেতন হিসেবে প্লাতিনি প্রেসিডেন্ট হিসেবে পরামর্শ দেওয়ার জন্য নিয়েছিলেন।
ব্লাটারকে ৫০ হাজার সুইস ফ্রাঁ জরিমানা করা হয়েছে। আর প্লাতিনির জরিমানার পরিমাণ ৮০ হাজার সুইস ফ্রাঁ।