নিজস্ব প্রতিনিধি : গত মার্চে দুজনেই বল-বিকৃতি কাণ্ডে জড়িয়েছিলেন। তার পর সাংবাদিক বৈঠকে এসে কান্না। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া তাঁদের দুজনকেই এক বছর নির্বাসেন পাঠানোর শাস্তি দিয়েছিল। তার পর থেকে অনেকেই হয়তো ভেবেছিলেন, স্টিভ স্মিথ ও ডেভিড ওয়ার্নারের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার সুযোগ কম। কারণ, এক বছর নির্বাসনে থাকার পর সব থেকে বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়াতে পারে ফিটনেস। তা ছাড়া আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রতিযোগিতায় নেমে পাল্লা দেওয়ার ব্যাপারও থাকে। সব মিলিয়ে কাজটা বেশ কঠিনই ছিল এই দুই অজি তারকার পক্ষে। কিন্তু তাঁরা দুজন যেভাবে গোটা দুনিয়াকে ভুল প্রমাণ করছেন তাতে নিন্দুকেরা মুখে আঙুল দেবেন হয়তো।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  Asia Cup 2018 : অনন্য রেকর্ড! গোঁফে তা দিয়ে সচিন, দ্রাবিড়, গাওয়াস্করের পাশে বসলেন 'গব্বর'


ডেভিড ওয়ার্নার এই প্রথম অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে খেলতে নেমেছিলেন। আর প্রথমবার নেমেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে বসলেন। অন্যদিকে, স্মিথও ৮৫ রান করে বসলেন। রান্ডউইকের হয়ে নেমেছিলেন ওয়ার্নার। অপরাজিত ১৫৫ রান করলেন এনএসডব্লিউ ব্লুয়ের বিরুদ্ধে। স্মিথ অবশ্য অল্পের জন্য সেঞ্চুরি ফস্কালেন। এই ম্যাচে আরও একটা ব্যাপার লক্ষনীয় ছিল। ওয়ার্নার যখন ব্যাট করতে নামছিলেন তখন গ্যালারিতে থাকা দর্শকরা উঠে দাঁড়িয়ে তাঁকে স্বাগত জানালেন। তার পর সেঞ্চুরি হাঁকানোর পর দর্শকরা তাঁকে কুর্ণিশ জানালেন দারুনভাবে। অর্থাত্, কোথাও একটা যেন বোঝা যাচ্ছিল যে ওয়ার্নারের সেইদিনের কান্না অজি সমর্থকদের মন গলিয়ে দিয়েছে। আর তাঁরা এই মুহুর্তে স্মিথ ও ওয়ার্নারকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মাঠে দেখতে চাইছেন।



আরও পড়ুন-  শূন্য পয়েন্ট নিয়ে খেলরত্ন পাবেন বিরাট কোহলি, ৮০ পয়েন্ট পেয়েও বাদ বজরং পুনিয়া!


নির্বাসনে যাওয়ার পর কানাডায় টি-২০ টুর্নামেন্ট খেলতে নেমেছেন স্মিথ। এছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজও খেলেছেন টি-২০ টুর্নামেন্ট। কিন্তু গত মার্চের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে এই প্রথম খেলতে নেমেছিলেন তিনি।