শিলিগুড়িতে লাল-হলুদের ডেরায় গিয়ে মাস্তানি করল মোহনবাগান
শিলিগুড়িতে লাল-হলুদের ডেরায় গিয়ে মাস্তানি করল মোহনবাগান। চিরপ্রতিন্দন্দ্বী ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে শুধু বড়ম্যাচই জিতল না,সেইসঙ্গে খেতাব জয়ের সম্ভাবনাও জোরাল করল সবুজ-মেরুন। পিছিয়ে থাকা লাল-হলুদ সবসময়ই ভয়ঙ্কর। গত ষোলো বছর কলকাতার বাইরে পশ্চিমবঙ্গের অন্যত্র ডার্বি জেতেনি সবুজ-মেরুন। রবিবাসরীয় সন্ধ্যেয় সব মিথ ভেঙে চুরমার করে দিল সঞ্জয় সেন ব্রিগেড। আইজলের হার দেখে বড়ম্যাচে নেমেছিল দুই প্রধান। সেই অ্যাডভান্টেজ নিতে চেয়েছিলেন মরগ্যান আর সঞ্জয় সেন। বলবন্তকে প্রথম একাদশে রেখে মাস্টারস্ট্রোক দেন বাগান কোচ। যার কোনও উত্তর ছিল না সাহেব কোচের সামনে। প্রথমার্ধে সাত মিনিটের একটা স্পেলেই ম্যাচ শেষ করে দেয় সবুজ-মেরুন। প্রথমে ফ্রিকিক থেকে দুরন্ত গোল করেন সোনি নর্ডি। আগের বড়ম্যাচগুলোয় গোল ছিল না। রবিবার যেন সুদে আসলে তা পুষিয়ে দিলেন সোনি। গোলের পর হাইতিয়ান ম্যাজিশিয়ানের স্টেনগান চালানোর সেলিব্রেশনের মতই লাল-হলুদের উপরও যেন স্টেনশান চালিয়ে দেয় মোহনবাগান। সেই ঘোর কাটতে না কাটতেই আজহারের বিশ্বমানের গোল।
![শিলিগুড়িতে লাল-হলুদের ডেরায় গিয়ে মাস্তানি করল মোহনবাগান শিলিগুড়িতে লাল-হলুদের ডেরায় গিয়ে মাস্তানি করল মোহনবাগান](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2017/04/09/82778-mohunbagan9-4-17.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: শিলিগুড়িতে লাল-হলুদের ডেরায় গিয়ে মাস্তানি করল মোহনবাগান। চিরপ্রতিন্দন্দ্বী ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে শুধু বড়ম্যাচই জিতল না,সেইসঙ্গে খেতাব জয়ের সম্ভাবনাও জোরাল করল সবুজ-মেরুন। পিছিয়ে থাকা লাল-হলুদ সবসময়ই ভয়ঙ্কর। গত ষোলো বছর কলকাতার বাইরে পশ্চিমবঙ্গের অন্যত্র ডার্বি জেতেনি সবুজ-মেরুন। রবিবাসরীয় সন্ধ্যেয় সব মিথ ভেঙে চুরমার করে দিল সঞ্জয় সেন ব্রিগেড। আইজলের হার দেখে বড়ম্যাচে নেমেছিল দুই প্রধান। সেই অ্যাডভান্টেজ নিতে চেয়েছিলেন মরগ্যান আর সঞ্জয় সেন। বলবন্তকে প্রথম একাদশে রেখে মাস্টারস্ট্রোক দেন বাগান কোচ। যার কোনও উত্তর ছিল না সাহেব কোচের সামনে। প্রথমার্ধে সাত মিনিটের একটা স্পেলেই ম্যাচ শেষ করে দেয় সবুজ-মেরুন। প্রথমে ফ্রিকিক থেকে দুরন্ত গোল করেন সোনি নর্ডি। আগের বড়ম্যাচগুলোয় গোল ছিল না। রবিবার যেন সুদে আসলে তা পুষিয়ে দিলেন সোনি। গোলের পর হাইতিয়ান ম্যাজিশিয়ানের স্টেনগান চালানোর সেলিব্রেশনের মতই লাল-হলুদের উপরও যেন স্টেনশান চালিয়ে দেয় মোহনবাগান। সেই ঘোর কাটতে না কাটতেই আজহারের বিশ্বমানের গোল।
আরও পড়ুন ডুমিনি এবং রাহুলের পরিবর্তে কাকে কাকে নিল দিল্লি এবং ব্যাঙ্গালোর?
রোনাল্ডিনহোর কায়দায় গোল করে তরুণ এই ফুটবলার। সেই সময়টা আরও কয়েকটা গোল হলে বলার কিছু ছিল না। দ্বিতীয়ার্ধে অবশ্য অনেক সাবধানী ফুটবল খেলেন বলন্ত সোনিরা। এর মধ্যেই আনাসকে মেরে লালকার্ড দেখতে হয় প্লাজাকে। দশজনে হয়ে যাওয়ার পরও হাল ছাড়েনি লাল-হলুদ। পেইন-ওয়েডসনরা আক্রমন তুলে আনতে থাকেন বিপক্ষের বক্সে। ইনজুরি টাইমে রাউলিন ব্যবধান কমালেও তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। পঁচিশ মাস পর ডার্বি জিতল মোহনবাগান। দুহাজার পনেরো সালে বলবন্তের গোলে শেষবার বড়ম্যাচ জিতেছিল সবুজ-মেরুন। সেবার আই লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল সঞ্জয় সেন ব্রিগেড। শিলিগুড়িতে বড়ম্যাচ জিতে খেতাবের দিকে কিন্তু এক পা বাড়িয়ে রাখলেন সোনি-ডাফিরা।
আরও পড়ুন প্রথমবার কলকাতায় বসে বড়ম্যাচ দেখবেন সোনির দিদি আর ভাই