কেকেআর-এর হারে কেঁদে মন জিতলেন যে চিয়ারলিডার্স
মালিক পয়সা দেন, তিনি বিনোদনের জন্য কোমর দোলান। দল হারুক জিতুক তার কী! কিন্তু না, ফেলো কড়ি মাখো তেলের যুগে তিনি ব্যতিক্রম। কোটলায় সান রাইজার্স হায়দরবাদের বিরুদ্ধে হেরে বিদায়ের পর কলকাতা নাইট রাইডার্সের এক চিয়ারলিডার্স কেঁদে ফেলেন। এরপরই সেই চিয়ারলির্ডাসকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। কেকেআর মালিক শাহরুখ খান সেই চিয়ারলিডার্সের কান্নার ছবি টুইটারে পোস্ট করেন।
ওয়েব ডেস্ক: মালিক পয়সা দেন, তিনি বিনোদনের জন্য কোমর দোলান। দল হারুক জিতুক তার কী! কিন্তু না, ফেলো কড়ি মাখো তেলের যুগে তিনি ব্যতিক্রম। কোটলায় সান রাইজার্স হায়দরবাদের বিরুদ্ধে হেরে বিদায়ের পর কলকাতা নাইট রাইডার্সের এক চিয়ারলিডার্স কেঁদে ফেলেন। এরপরই সেই চিয়ারলির্ডাসকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। কেকেআর মালিক শাহরুখ খান সেই চিয়ারলিডার্সের কান্নার ছবি টুইটারে পোস্ট করেন।
শোনা যাচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকেন এই চিয়ারলির্ডাস। ক্রিকেট খুব ভালবাসেন এই চিয়ালিডার্স। মাঠে নয় হোটেলের ফেরার পথেও নাকি তিনি কাঁদতে থাকেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই তাঁর প্রশংসা করেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়া মানেই হাসিঠাট্টার পোস্ট। সেইরকমই এক পোস্টে এই চিয়ারলিডার্সকে উদ্দেশ্য করে লেখা হয়, হারলে কী তুমি পয়সা পাবে না!
Always wish my KKR boys the best and never said anything to the girls who bring so much cheer. Lov u girls & thanx pic.twitter.com/sxkNxqgrrg
— Shah Rukh Khan (@iamsrk) May 25, 2016
রোহন জিরো জিরো সেভেন নামের এক টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয় হেরে বিদায় নেওয়ায় নেচে আর টাকা রোজগার হবে না, ক দিন বেকার থাকতে হবে, তাই নাকি তিনি কাঁদলেন। অনেকে আবার বলছেন, শাহরুখ এবার এই চিয়ারলির্ডাসকে তাঁর সিনেমায় সুযোগ দেবেন। সেসব তো গেল ঠাট্টা, তামাশার কথা। কিন্তু এই চিয়ারলিডার্সের কান্না আইপিএল আবেগকে আলাদা মাত্রা দিল তাতে সন্দেহ নেই।
Can’t deny,feeling very sad we didn’t get it right. Ami KKR till next year now.Sumtimes our best is just not good enuff. All the best SRH.
— Shah Rukh Khan (@iamsrk) May 25, 2016
চিয়ারলির্ডাস মানেই খোলামেলা পোশাকে নেত্ত। আম জনতার কাছে শুধুই বিনোদনের খোরাকি। কিন্তু এই চিয়ারলির্ডাস প্রমাণ করলেন পেশাদার মানে শুধু সঠিক সময়, সঠিক কাজ করার জন্য আবেগ বর্জিত হয়ে যাওয়া নয়। বরং আবেগকে পুঁজি করে কাজ করলে সেটাই বড় পেশাদারিত্বের প্রমাণ হয়ে দাঁড়ায়।