নির্বাসন পরবর্তী প্রথম জয়ে স্বস্তিতে মোহনবাগান
স্বস্তি ফিরল সবুজ-মেরুন শিবিরে। নির্বাসন উঠে যাওয়ার পর আই লিগে প্রথম জয় পেল মোহনবাগান। কল্যাণীতে সন্তোষ কাশ্যপের ওএনজিসিকে তিন-এক গোলে হারিয়ে দিলেন ওকেলি ওডাফারা। এই জয়ের পর মোহনবাগানের পয়েন্ট হল চার ম্যাচে পাঁচ। আই লিগে মোহনবাগানের পরের ম্যাচ চিরপ্রতিন্দন্দ্বী ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে।
স্বস্তি ফিরল সবুজ-মেরুন শিবিরে। নির্বাসন উঠে যাওয়ার পর আই লিগে প্রথম জয় পেল মোহনবাগান। কল্যাণীতে সন্তোষ কাশ্যপের ওএনজিসিকে তিন-এক গোলে হারিয়ে দিলেন ওকেলি ওডাফারা। এই জয়ের পর মোহনবাগানের পয়েন্ট হল চার ম্যাচে পাঁচ। আই লিগে মোহনবাগানের পরের ম্যাচ চিরপ্রতিন্দন্দ্বী ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে।
আগের তিনটে ম্যাচে জয় পায়নি করিম বেঞ্চিরিফার দল। তাই চাপ ক্রমশ বাড়ছিল টোলগেদের উপর। তিন ম্যাচ সাসপেনসন কাটিয়ে এই ম্যাচ থেকেই দলে ফিরেছিলেন অধিনায়ক ওডাফা। নাইজেরীয় গোলমেশিনের উপস্থিতিতে চাঙ্গা লাগছিল করিমের দলকেও। খেলার দশ মিনিটে ওডাফার পাস থেকে মোহনবাগানকে এগিয়ে দেন টোলগে ওজবে। পরপর দুম্যাচে গোল পেলেন অসি গোলমেশিন। পিছিয়ে পরলেও দমে যাননি সন্তোষ কাশ্যপের ছেলেরা। এরিকরা বারবারই চাপে রাখছিলেন ইচে,আইবরদের।
দ্বিতীয়ার্ধে অবশ্য একেবারে অন্য মোহনবাগান।সবুজ মেরুন মাঝমাঠ ছন্দে ফিরতেই ম্যাচ থেকে হারিয়ে যায় ওএনজিসি। জুয়েল রাজার গোলে ব্যবধান বাড়ায় মোহনবাগান। টোলগের পাস থেকে ওএনজিসি ডিফেন্সের ভুলে গোল করে যান জাতীয় দলের এই মিডফিল্ডার। নির্বাসন থেকে ফিরে এসে গোল পেলেন অধিনায়ক ওডাফাও। খেলার একেবারে শেষ দিকে ওএনজিসির হয়ে ব্যবধান কমান সুরাবুদ্দিন।এই জয়ের ফলে মোহনবাগানের পয়েন্ট দাঁড়াল চার ম্যাচে পাঁচ। ডার্বি ম্যাচের আগে এই জয় তাজা বাতাস নিয়ে এল সবুজ বাগানে।সেইসঙ্গে মরগ্যানের দলের বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগে টোলগে আর ওডাফার গোল পাওয়া নিঃসন্দেহে স্বস্তিতে রাখবে কোচ করিম বেঞ্চিরিফাকে।