বিন্দুর বোমায় আইপিএল কেলেঙ্কারির তদন্ত ফের নতুন করে শুরুর নির্দেশ
আইপিএল গড়াপেটা কাণ্ডে ফের নতুন করে তদন্তের নির্দেশ দিল মহারাষ্ট্র সরকার। আইপিএল গড়াপেটা কাণ্ডে জি নিউজ ডট কম-এ বিন্দু দারা সিংয়ের চাঞ্চল্যকর অভিযোগের পর নড়েড়ে বসেছে মহারাষ্ট্র সরকার। মহারাষ্ট্র সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আর আর পাটিল তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। বলা হয়েছে আইপিএল সিক্সে গড়াপেটা নিয়ে এখনও অনেক তথ্য জানা বাকি আছে তাই নতুন করে তদন্ত হবে। সঙ্গে পাটিল জানান প্রয়োজনে ফের বিন্দুকে জেরাও করা হবে।
আইপিএল গড়াপেটা কাণ্ডে ফের নতুন করে তদন্তের নির্দেশ দিল মহারাষ্ট্র সরকার। আইপিএল গড়াপেটা কাণ্ডে জি নিউজ ডট কম-এ বিন্দু দারা সিংয়ের চাঞ্চল্যকর অভিযোগের পর নড়েড়ে বসেছে মহারাষ্ট্র সরকার। মহারাষ্ট্র সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আর আর পাটিল তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। বলা হয়েছে আইপিএল সিক্সে গড়াপেটা নিয়ে এখনও অনেক তথ্য জানা বাকি আছে তাই নতুন করে তদন্ত হবে। সঙ্গে পাটিল জানান প্রয়োজনে ফের বিন্দুকে জেরাও করা হবে।
গতকাল আইপিএল স্পট ফিক্সিং কাণ্ড নিয়ে বোমা ফাটান অভিনেতা বিন্দু দারা সিং। ২০১৩ সালে আইপিএল স্পট ফিক্সিং কাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে বেশ কিছুদিন জেলের ঘানি টানতে হয়েছিল বিন্দুকে। এবার জি মিডিয়া কর্প-এর এক সাংবাদিককে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় চাঞ্চল্যকর কিছু অভিযোগ আনলেন বিন্দু। তিনি দাবি করলেন আইপিএল-এ স্পট ফিস্কিং কাণ্ড আসলে কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রী এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার ও বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট এন শ্রীনিবাসনের মধ্যেকার অন্তর্দ্বন্দ্বের ফসল।
বিন্দু দাবি করেছেন আসল দড়ি টানাটানিটা প্রাক্তন আইপিএল কমিশনার ললিত মোদী ও শ্রীনিভাসনের মধ্যে। বিন্দুর অভিযোগ ললিত মোদীর পিছনে আসল লোকটি হলেন শরদ পাওয়ার। শুধু তাই নয়, বিন্দুর দাবি তিনি ও তাঁর মত যাঁরা আইপিএল ফিক্সিং কাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে ধরা পড়েছেন তারা নেহাতই চুনোপুঁটি। পিছনের আসলি কারিগররা অধরাই রয়ে গেছেন।
বিন্দুর মতে ললিত মোদী আসলে হন্যে হয়ে শ্রীনিবাসনকে হঠাবার সুযোগ খুঁজছিলেন। বিন্দুর দাবি তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় পুলিসরা জানিয়েছিল শরদ পাওয়ারের কথায় তাঁকে আটকে রাখা হয়েছে। শ্রীনিবাসনকে বিপাকে ফেলার জন্যই তাঁর মত বেটিং-এর মিডিয়ামকে জেলে ভরা হয়েছিল বলেও দাবি বিন্দুর।
তবে এর সঙ্গে বিজয় মালিয়ার বিরুদ্ধেও অভিযোগ এনেছেন বিন্দু। তাঁর দাবি আইপিএল-এ অংশগ্রহণকারী দল গুলির মালিকদের মধ্যে একমাত্র কিংফিসারের মালিকই জানতেন বেটিংয়ের কথা।