সচিনের অবসরের সিদ্ধান্তের পিছনে বোর্ডের হাত!
তিনি সচিন তেন্ডুলকর তো কি!অবসরের সিদ্ধান্ত থাকবে আর ভারতীয় বোর্ডের হাত থাকবে না তাই কি হয়! ভারতীয় ক্রিকেটমহলে কান পাতলে এমন কথাই শোনা যাচ্ছে। কদিন আগেই এক সর্বভারতীয় প্রচারমাধ্যমে এক রিপোর্টে বলা হয়েছিল জাতীয় নির্বাচকমন্ডলীর প্রধান সন্দীপ পাতিল একান্ত বৈঠকে সচিনকে বলেন, ২০০ টেস্ট খেলার পরে অবসর নিতে।
তিনি সচিন তেন্ডুলকর তো কি!অবসরের সিদ্ধান্ত থাকবে আর ভারতীয় বোর্ডের হাত থাকবে না তাই কি হয়! ভারতীয় ক্রিকেটমহলে কান পাতলে এমন কথাই শোনা যাচ্ছে। কদিন আগেই এক সর্বভারতীয় প্রচারমাধ্যমে এক রিপোর্টে বলা হয়েছিল জাতীয় নির্বাচকমন্ডলীর প্রধান সন্দীপ পাতিল একান্ত বৈঠকে সচিনকে বলেন, ২০০ টেস্ট খেলার পরে অবসর নিতে।
ওই সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী নাকি সচিনকে বোর্ডের তরফে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বলে দেওয়া হয়েছিল। ২০০ নম্বর টেস্ট খেলার পর তাঁকে টেস্ট কেরিয়ারে ইতি টানার ব্যাপারে পাকাপাকি সিদ্ধান্ত নিতেই হবে৷ জাতীয় দলে রাখার ব্যাপারে তাঁর পারফরম্যান্সও বিচার করে দেখা হবে। সেই খবরও প্রকাশিত হয়। খবর প্রকাশ পাওয়ার পরেই অবশ্য বোর্ড থেকে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়, সচিনের অবসর নিতে কোনও আলোচনা হয়নি। সচিনের খেলা ছাড়ার সিদ্ধান্ত সচিন নিজেই নেবেন বলে এমন কথাও জানায় বোর্ড।
কিন্তু সচিন নভেম্বরে ২০০ টেস্ট খেলার পরেই অবসর নেবেন, এই খবরটার পর প্রশ্নটা বড় বেশি করে উঠছে। সচিনের অবসরের সিদ্ধান্ত কেন বিসিসিআই টুইট করে জানাবে! সচিন স্বয়ং কেন জানাবেন না। সৌরভ গাঙ্গুলির অবসরের সময় বিতর্কিত এই প্রশ্নটা উঠেছিল, রাহুল দ্রাবিড়, ভিভিএস লক্ষ্মণের সময়েও উঠেছিল। সচিনের ক্ষেত্রেও বড় বেশি করে থাকল। প্রশ্ন উঠে গেল কিংবদন্তিদের সম্মানের বিদায় দিতে কেন পারছে না বোর্ড?