অলিম্পিকের শুভেচ্ছা দূত সচিন,রহমান কেন?পাল্টা প্রশ্ন সলমনের

অলিম্পিকে শুভেচ্ছা দূত বিতর্কে জবাব দিলেন সলমন খান। এতদিন তাঁকে নিয়ে যে বিতর্ক হচ্ছিস, সেই বিতর্কটাই দেশের অলিম্পিকের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে মনোনিত হওয়া সচিন তেন্ডুলকর-এআর রহমানের দিকে ঘুরিয়ে দিলেন সলমন। বলিউডের ভাইজান বললেন, আমায় যখন অলিম্পিকের শুভেচ্ছা দূত নিয়োগ করা হল, তখন মিডিয়া খুব করে প্রচার চালালো। এই প্রচারে আমায় খুব সমালোচনা করা হল। অথচ সচিন-রহমানদের শুভেচ্ছা দূত নিয়োগের সময় মিডিয়া সেভাবে মুখই খুলল না। সলমন পাল্টা আক্রমণের সুরে বলেন, এ আর রহমান কোনওদিন কোনও কিছু খেলছেন বলে আমি শুনিনি। আবার সচিনের প্রসঙ্গ সল্লুর বক্তব্য হল, উনি তো শুধু একটাই খেলা খেলা গিয়েছেন।

Updated By: Jun 6, 2016, 04:02 PM IST
অলিম্পিকের শুভেচ্ছা দূত সচিন,রহমান কেন?পাল্টা প্রশ্ন সলমনের

ওয়েব ডেস্ক: অলিম্পিকে শুভেচ্ছা দূত বিতর্কে জবাব দিলেন সলমন খান। এতদিন তাঁকে নিয়ে যে বিতর্ক হচ্ছিল, সেই বিতর্কটাই দেশের অলিম্পিকের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে মনোনিত হওয়া সচিন তেন্ডুলকর-এআর রহমানের দিকে ঘুরিয়ে দিলেন সলমন। বলিউডের ভাইজান বললেন, ''আমায় যখন অলিম্পিকের শুভেচ্ছা দূত নিয়োগ করা হল, তখন মিডিয়া খুব করে প্রচার চালালো। এই প্রচারে আমায় খুব সমালোচনা করা হল। অথচ সচিন-রহমানদের শুভেচ্ছা দূত নিয়োগের সময় মিডিয়া সেভাবে মুখই খুলল না।'' সলমন পাল্টা আক্রমণের সুরে বলেন, ''এ আর রহমান কোনওদিন কোনও কিছু খেলছেন বলে আমি শুনিনি। আবার সচিনের প্রসঙ্গ সল্লুর বক্তব্য হল, উনি তো শুধু একটাই খেলা খেলা গিয়েছেন।''

সল্লুর প্রশ্ন হল কাদের ক্রীড়াবিদ বলা হবে? শুধু পদক জিতলে বলা হবে! রাজ্যস্তরে ক্রীড়া সার্টিফিকেট থাকলে বলা হবে! এটা ঠিক নয়। যেসব মানুষ বা ছোট ছেলেরা খেলাটাকে ভালবাসে, ক্রীড়াবিদকে ভালবাসবে তাদেরও খেলার মুখ হিসেবে ব্যবহার করা উচিত।

সলমন বারবার বলেন, 'কেন শুধু আমাকেই টার্গেট করা হয় জানি না।' সল্লু ভাই শুভেচ্ছা দূত হওয়ার পর সমালোচকরা বলেছিলেন, ওনার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা চলছে, তাই দেশের মানসম্মানের প্রশ্নে এই দায়িত্ব দেওয়া উচিত হয়নি। এই সমালোচনারও জবাব দিয়েছেন বলিউডের 'কিক বয়'। সল্লু ভাই বললেন, দেশের অনেক রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধেও তো কত বড় বড় অভিযোগে কেস চলছে। কার বিরুদ্ধে ধর্ষণ, কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতির মত মামলা। অথচ এরাই দেশ চালাচ্ছে। ওই রাজনীতিবিদদরা যদি পদত্যাগ করেন, তাহলে তিনিও অলিম্পিকের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে সরে দাঁড়াবেন।  

শুভেচ্ছা দূত হওয়াটা আসলে নাকি তাঁর আসন্ন সিনেমা সুলতানের প্রচারের জন্য। এই অভিযোগটা সপাটে উড়িয়ে দিয়ে সলমনের বক্তব্য, দেশের খেলাকে উন্নতির জন্যই তিনি আইওএ-র প্রস্তাবে সাড়া দেন।

.