শিল্ড জিতল প্রয়াগ ইউনাইটেড

প্রথম ১৫ মিনিটে দারুণ কিছু আক্রমণ দেখা গেল না। দু দলই বেশ সাধারণ ফুটবল খেলছে।    ১১ মিনিট-- এবার আক্রমণে উঠছে প্রয়াগ। গুরবিন্দর ফাউল করলেন রন্টিকে। ফ্রিকিক পেলে প্রয়াগ ইউনাইটেড।    ৯ মিনিট--প্রয়াগের জেমস ফাউল করলেন বরিসিচকে। ফ্রিকিক পেল ইস্টবেঙ্গল।

Updated By: Mar 20, 2013, 05:55 PM IST

প্রয়াগ (১) ইস্টবেঙ্গল (০)
(রন্টি মার্টিনস)
আইএফএ শিল্ড জিতল প্রয়াগ ইউনাইটেড

৭৮ মিনিট-- গোল.. গোল.. গোল.. প্রয়াগ ইউনাইটেডকে এগিয়ে দিলেন রন্টি মার্টিনস।


চিডিকে নামাতে চলেছেন মরগ্যান। দেখা যাক চাপে থাকা ইস্টবেঙ্গলকে ঘুরে দাঁড়াতে পারেন কি না চিডি।
৬৫ মিনিট--কার্লোসের ফ্রিকিক। বাঁচালেন বরিসিচ। হ্যাঁ অনেকে নীচে নেমে এসে বরিসিচ এখন গোল বাঁচাচ্ছেন। তাহলে বুঝেই দেখুন ইস্টবেঙ্গলের কী অবস্থা।
ইস্টবেঙ্গল গোলের নীচে এখন অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছেন গুরপ্রীত সিং। রন্টিরা এখনও যে গোল পেলেন না তার সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব গুরপ্রীতের
প্রয়াগ এখন যুবভারতীকে আলোকিত করছে। দারুণ খেলছেন প্রয়াগের বিশ্বকাপার কার্লোস হার্নান্ডেজ
৫৯ মিনিট-- আবার খেলোয়াড় পরিবর্তন ইস্টবেঙ্গলের। রবীন সিং নামলেন বলজিতের পরিবর্তে।

৫৭ মিনিট-- ইস্টবেঙ্গলের খেলোয়াড় পরিবর্তন-- লালরানডিকার পরিবর্তে নামলেন নওবা সিং
ম্যাচের প্রথম খেলোয়াড় পরিবর্তন হচ্ছে
৫১ মিনিট-- দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম কর্নার পেল প্রয়াগ ইউনাইটেড । বেশ চাপে ইস্টবেঙ্গল।
৫০ মিনিট-- বারবার আক্রমণে উঠছে প্রয়াগ
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর পাঁচ মিনিট দুদলই বেশ সতর্ক। তবে খেলায় প্রাণ আছে।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হল। মরগ্যানকে দেখে একটু যেন টেনশনে আছেন বলে মনে হচ্ছে।

২০১৩ আইএফএ শিল্ডের ফাইনালের প্রথমার্ধে গোলশূন্য থাকল।

৪৫ মিনিট-- এক মিনিট ইনজুরি সময় দিলেন রেফারি

৪২ মিনিট-- ম্যাচে এই প্রথম পকেট থেকে কার্ড বের করলেন রেফারি সন্তোষ কুমার। হলুদ কার্ড দেখলেন প্রয়াগের রফিক। সৌমিক দেকে অবৈধভাবে ফাউল করায় এই শাস্তি পেলেন রফিক।

৩৮ মিনিট-- পেনের পাস.. দারুণ সুযোগ.... কিন্তু এবারও হল না। অল্পের জন্য প্রথম গোল পেল না ইস্টবেঙ্গল।
৩৭ মিনিট-- মেহতাবের কর্নার বিফলে গেল
৩৬ মিনিট--  প্রতি আক্রমণে উঠে কর্নার আদায় করে নিলেন বলজিত। কর্নার পেল ইস্টবেঙ্গল। ম্যাচে এগিয়ে যাওয়ার দারুণ সুযোগ।
একের পর এক আক্রমণ গড়ে তুলছে ইস্টবেঙ্গল।
৩৪ মিনিট-- সৌমিককে খারাপভাবে ফেলে দেওয়া হল। ফ্রিকিক পেল লাল হলুদ ফুটবলাররা।
৩৩ মিনিট-- ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণ। দীপক মণ্ডল কোনওরকমে বাঁচালেন।
খারাপ খবর ইস্টবেঙ্গলের-- ছোটদের আই লিগে ইস্টবেঙ্গল ০-৩ গোলে হারল সেসা এফসির বিরুদ্ধে। মোহনবাগান ০-২ গোলে হারাল পুণে এফসির বিরুদ্ধে।
২৬ মিনিট--ইস্টবেঙ্গলের লালরানডিকার সেন্টার, দুবারের চেষ্টায় বাঁচালেন সংগ্রাম সংগ্রাম।
প্রয়াগের আক্রমণের ঝাঁঝ বাড়ছে, এলকো সাতোরিকে বেশ চাপমুক্ত মনে হচ্ছে। মরগ্যান বসে আছেন
২৩ মিনিট- কার্লোসের ফ্রিকিক। বাঁচল ইস্টবেঙ্গল।
২২ মিনিট-- পেনের দুরপাল্লার শট বাইরে চলে গেল।
২১ মিনিট-- লালকমলের কর্নার ক্লিয়ার করলেন লাল হলুদ ফুটবলাররা
২০ মিনিট-- প্রতি আক্রমণে উঠে ম্যাচের প্রথম কর্নার পেল প্রয়াগ ইউনাইটেড
১৯ মিনিট-- মেহতাবের কর্নার ক্লিয়ার করলেন প্রয়াগের ফুটবলাররা।
১৮ মিনিট-- ম্যাচের প্রথম কর্নার পেল ইস্টবেঙ্গল।
প্রথম ১৫ মিনিটে দারুণ কিছু আক্রমণ দেখা গেল না। দু দলই বেশ সাধারণ ফুটবল খেলছে।
১১ মিনিট-- এবার আক্রমণে উঠছে প্রয়াগ। গুরবিন্দর ফাউল করলেন রন্টিকে। ফ্রিকিক পেলে প্রয়াগ ইউনাইটেড।
৯ মিনিট--প্রয়াগের জেমস ফাউল করলেন বরিসিচকে। ফ্রিকিক পেল ইস্টবেঙ্গল।
৫ মিনিট--কার্লোস ফার্নান্ডেজের লম্বা শট, আঘাত পেলেন মেহতাব হোসেন। তবে আঘাত গুরুতর নয়।৩ মিনিট--ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণ। এগিয়ে চলেছেন বলজিত্‍। তবে রুখলেন বেলো রজ্জাক।
 
ব্রেকিং নিউজ-- ইস্টবেঙ্গলের মিডফিল্ডার সুবোধ কুমার গাড়ি দুর্ঘটনায় মারাত্মক জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েতে এই দুর্ঘটনা হয়।
  
১ মিনিট-- ফ্রিকিক পেল ইস্টবেঙ্গল।
বিকাল ৫.৩০টা-- শিল্ড ফাইনাল শুরু হল। রেফারি সন্তোষ কুমার বাঁশি বাজালেন।
 
প্রয়াগের প্রথম একাদশ-- সংগ্রাম, গৌরমাঙ্গি, বেলো রজাক, ধনচন্দ্র, আসিফ, লালকমল, কার্লোস, জেমস, রন্টি
 ইস্টবেঙ্গলের প্রথম একাদশ-- গুরপ্রীত, খাবরা, গুরবিন্দর, ওপারা, সৌমিক, সঞ্জু, পেন, মেহতাব, ডিকা, বরিসিচ, বলজিত্‍
৫.২৫ টা-- দুই দলের ফুটবলারদের সঙ্গে পরিচয় করছেন ক্রীড়ামন্ত্রী মদন মিত্র। মাঠে দর্শক উপস্থিতির সংখ্যা তিরিশ হাজারের মত। তবে সংখ্যাটা আরও কিছুটা বাড়বে
 
শিল্ডের ফাইনালিস্ট দুই দল মাঠে নামল। মরগ্যান পড়ে এসেছেন তাঁর সেই ফেভারিট গেঞ্জি। ইস্টবেঙ্গলের ফুটবলারদের বেশ চনমনে লাগছে। প্রয়াগের ফুটবলারদের দেখে মনে হচ্ছে বেশ চনমনে।
১৯৯৫ শিল্ড সেমিফাইনালে মোহনবাগানকে ১-০ গোলে হারায় ইস্টবেঙ্গল। ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল হেরে যায় ঢাকা মহামেডানের কাছে। তবে পরিসংখ্যান কিছুটা অন্য কথা বলছে। সব বড় টুর্নামেন্টে মিলিয়ে ২৩ বার এমন পরিস্থিতি হয়েছে। সেমিফাইনালে জয়ী বড় দল ট্রফি জিতেছে ১১ বার। ফাইনালে হেরে গিয়েছে ১২ বার।
ময়দানে একটা চালু প্রবাদ আছে, কোনও টুর্নামেন্টে সেমিফাইনালে মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গলের দেখা হলে, যারা জেতে, ফাইনালে তারা হেরে বসে।

.