নিজস্ব প্রতিবেদন : একসঙ্গে খেলার সময় তাঁর সঙ্গে কপিল দেবের একটা মন কষাকষি চলত। গাওয়াস্কার-কপিল দেবের সেই মন কষাকষির কথা ভারতীয় ক্রিকেটে সেই সময় অনেকেরই জানা ছিল। তবে দুজনের কেউই কখনও প্রকাশ্যে কিছু বলেনি। তবে গাওয়াস্কার নিজে উপলব্ধি করেছেন, তাঁর সঙ্গে কপিল দেবের ঝামেলায় অনুঘটকের কাজ করত অন্য কেউ। সেই তৃতীয় ব্যক্তি কথা চালাচালি করত। এবং কপিলের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কে ভাঙন ধরাতে সক্রিয় ছিল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  হাঁটুর অস্ত্রোপচারের পর দেড় মাস বিশ্রামে সুরেশ রায়না



পুরনো কথা উঠল। তুললেন গাওয়াস্কার। রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলির সম্পর্ক এখন ভাল অবস্থায় নেই। সেই নিয়েই কথা বলছিলেন গাওয়াস্কার। তিনি ব-কলমে মেনে নিলেন, রোহিত-বিরাটের সম্পর্ক নিয়ে যে খবর রটছে তার পুরোটা মিথ্যে নয়। গাওয়াস্কার মনে করেন, ড্রেসিংরুমের কোনও তৃতীয় ব্যক্তি দুজনের সম্পর্কে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছেন। আর দুই তারকা ক্রিকেটারের সম্পর্কে ফাটল ধরিয়ে ফায়দা তুলছে সেই তৃতীয় ব্যক্তি।


আরও পড়ুন-  ভিডিয়ো: গান বাজতে মাঠেই ক্রিস গেইলের সঙ্গে নাচ কোহলির, মাঠজুড়ে বিরাট-শো


বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল থেকে ভারতীয় ছিটকে যাওয়ার পর থেকে রোহিত-বিরাটের সম্পর্কে ফাটল দেখা দেয়। দুজনের মনোমালিন্য প্রকাশ্যে চলে আসে। গাওয়াস্কার এক্ষেত্রে নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে বললেন, দলে ঢুকতে না পেরে বা কম সুযোগ পাওয়ার হতাশা থেকে কোনও ক্রিকেটার এমন গুজব রটাচ্ছে। এমনটা যে করছে সে দলের ভাল চায় না। এভাবে চললে দেশের ক্রিকেটের ক্ষতি করবে। আর তার জন্য দায়ি হবে সেই তৃতীয় ব্যক্তি। প্রসঙ্গত, ১৯৮৪-৮৫ মরশুমে ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট থেকে কপিলকে বাদ দেওয়া হয়। ওই সময় অনেকে মনে করেছিলেন, কপিলকে বাদ দেওয়ার পিছনে গাওয়াস্কারের হাত রয়েছে। তবে গাওয়াস্কারের দাবি, কপিলকে বাদ দেওয়া সিদ্ধান্ত ছিল সেই সময় নির্বাচক কমিটির সদস্য হানুমন্ত সিংয়ের।