নিজস্ব প্রতিবেদন: বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর থেকে ত্রিপল চাওয়াকে কেন্দ্র করে তুলকালাম। ব্লক বিপর্যয় দপ্তরের আধিকারিককে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েত সমিতির ২ কর্মাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। শুক্রবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির বলাগড় সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকের দপ্তরে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-ভ্যাকসিন না নিয়েও পেয়ে গেলেন সার্টিফিকেট, মহা বিপাকে পানিহাটির বাসিন্দা


স্থানীয় সূত্রে খবর, শুক্রবার সকালে বলাগড় ব্লক বিপর্যয় মোকাবিলা আধিকারিক সুমন্ত দে'র কাছে ত্রিপল চাইতে যান বলাগড়(Balagarh) পঞ্চায়েত সমিতির সমিতির পূর্ত্ত কর্মাধ্যক্ষ কাশীনাথ হালদার ও বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ স্বপন মন্ডল।


ওই দুই নেতাকে সুমন্তবাবু বলেন তিনি সরকারি কাজে সবুজ দ্বীপ যাচ্ছেন। সেখানে পর্যটন মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন আসবেন। সেজন্য তাঁদেরকে বিকেলে আসতে বলেন। এরপর বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ সুমন্ত বাবু দপ্তরে ঢুকতেই সেখানে ওই দুই কর্মাধ্যক্ষ চলে আসেন। এরপর সুমন্তবাবুর সাথে বচসায় জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। অভিযোগ, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয় সুমন্তবাবুকে। সেই ফুটেজই সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। যেখানে গালিগালাজের পাশাপাশি সুমন্তবাবুকে মারধরও করা হয় বলে অভিযোগ উঠছে। যদিও সেই ভিডিও ফুটেজের সত্যতা যাচাই করতে পারে জি ২৪ ঘণ্টা।


আরও পড়ুন-শুভেন্দুর আগমনের জের? স্বাস্থ্যভবনের নিরাপত্তা নিয়ে তত্‍পরতা তুঙ্গে  


এদিন রাতেই বলাগড় থানায় অভিযুক্ত দুই কর্মাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে বলাগড় ব্লক প্রশাসন। এবিষয়ে তৃণমূলের হুগলি জেলা সভাপতি দিলীপ যাদব(Dilip Yadav) বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। কেউ আইনের উর্দ্ধে নয়। থানায় অভিযোগ হয়েছে। পুলিস আইন মোতাবেক ব্যাবস্থা নেমে।


এনিয়ে বিজেপির যুব মোর্চার হুগলি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি সুরেশ সাউ বলেন এটাই তৃণমূলের সংস্কৃতি। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই ঘটনায় অভিযুক্ত দুই কর্মাধ্যক্ষের কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিস।


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)