নিজস্ব প্রতিবেদন: এবার ধিরে ধরে ছন্দে ফিরবে রাজ্য। শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকে এমনটাই ইঙ্গিত মিলেছে। লকডাউন শিথিল করার কথা বলেছেন। যদিও রাজ্যে শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন পাঠানো নিয়ে রেল কর্তৃপক্ষকে একের পর এক তোপ দেগেছেন নেত্রী। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

একঝলকে দেখে নেওয়া যাক কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী


পরিযায়ী শ্রমিকরা ফিরছেন আণরা খুশি, কিন্তু গাদাগাদি করলে তো সংক্রমণ বাড়বেই।
দমবন্ধ করা পরিস্থিতিতে ট্রেন সফর হচ্চে, এভাবে চলতে পারে না।
শ্রমিক এক্সপ্রেসের নামে করোনা এক্সপ্রেস চলছে।
রেলমন্ত্রকের উচিত আরও ট্রেন দেওয়া, এতে গাদাগাদি কমবে। 
অনেকেই হটস্পটথেকে ফিরছেন। 
১ জুন থেকে মন্দির, মসজিতসহ সমস্ত ধর্মস্থান খুলবে।
এব্যাপারে কর্তৃপক্ষকেই এর দায়িত্ব নিতে হবে। একবারে ১০ জনের বেশি ঢুকবেন না।
ধর্মস্থানে কোনও জমায়েত বা বড় কোনও উৎসব হবে না, স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে, স্যানিটাইজার রাখতে হবে।
১ জুন থেকে চা জুটমিল শিল্প পুরো পুরো খুলে যাবে। শ্রমিকদের কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত।
৮ জুন থেকে সরকারি বেসরকারি সমস্ত অফিস ১০০ শতাংশ খুলছে । 
স্কুল পুরো জুন মাসেই বন্ধ থাকবে। 
স্যোশাল মিডিয়ায় ফেক নিউজ ছড়াচ্ছে।
চা খেতে ভুলে যান, মাস্ক পরতে ভুলবেন না।


যদি দেখেন বেশি জ্বর হয়েছে, তাহলে লোকাল ক্লিনিকে যাবেন না, করোনা হাসপাতালে যাবেন।
হটস্পট রাজ‍্য, যেমন মহারাষ্ট্র, গুজরাট, তামিলনাড়ু এসব রাজ‍্য থেকে যখন ট্রেন আসছে সেগুলো কে আলাদা করে দেখা হচ্ছে না কেন? 
ট্রেনে খাবার জল নেই, খাবার নেই, ট্রেনের মধ‍্যেই কেউ কেউ মারা যাচ্ছেন।
যারা বাইরে থেকে আসছেন তাদের অনেকেই পজিটিভ ধরা পড়ছে। তাদের তো কোনও দোষ নেই। কিন্তু তারা যেখান থেকে আসছেন সেখানে তাদের পরীক্ষা করা হয়নি।