নিজস্ব প্রতিবেদন: জুনে পরীক্ষা, পিছিয়ে গেল মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক। জানানো হয়েছে জুন মাসে মাধ্যমিক এবং তারপর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা হবে। পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব পৈঁছেছিল রাজ্যের কাছে। পর্ষদ ও সংসদের প্রস্তাবে সায় দিয়েছে রাজ্য। মূলত করোনা আবহে টালমাটাল পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই সিদ্ধান্ত। কবে পরীক্ষা সে নিয়ে পরে বিস্তারিত সূচি  ঘোষণা করবে সংসদ এবং পর্ষদ। বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। একইসঙ্গে বুধবার শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, করোনা আবহে আপাতত খুলছে না স্কুল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  'গরীবের বাড়ি গিয়ে ড্রামা করেছেন, গান শুনেছেন, মনের কথা শোনেননি': পার্থ চট্টোপাধ্যায়


করোনার কারণে মার্চ মাস থেকে বন্ধ স্কুলের পঠনপাঠন। চলতি শিক্ষাবর্ষে মাত্র আড়াই মাস ক্লাস করতে পেরেছে ২০২১-এর মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা। অন্যদিকে, পরীক্ষার টালবাহানা ইত্যাদির কারণে নতুন শিক্ষাবর্ষে স্কুলে গিয়ে কোনও ক্লাসই করতে পারেনি উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা। এ প্রসঙ্গে পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, 'করোনা আবহে পড়াশোনার ক্ষতি হয়েছে। এ নিয়ে পর্ষদ এবং সংসদের তরফে পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব এসেছে। আমরা সহমত পোষণ করেছি। জুনে মাধ্যমিক পরীক্ষা হবে তারপর উচ্চমাধ্যমিক। সূচি পরে জানানো হবে।'


আরও পড়ুন:  গায়ের রঙ হুবহু নয়, সৌমিত্রর মোমের মূর্তি নেবে না Mother's Wax Museum
 


প্রতিবছর সাধারণত মাধ্যমিক পরীক্ষা হয় ফেব্রুয়ারি মাসে। এরপর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা হয় মার্চে। কিন্তু ছন্দ পতন হয়েছে এই বছর। সম্প্রতি দুটি দিল্লি বোর্ডের তরফে পরীক্ষা পিছিয়ে দেওযার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এবার সেই পথেই হাঁটল পর্ষদ ও সংসদ। পাশাপাশি মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিকে ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ সিলেবাস কমানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছে রাজ্য।