নিজস্ব প্রতিবেদন: বিজেপির সংখ্যালঘু সেলের জেলা সম্পাদক ইমরান খানের উপরে হামলার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের মানিকচকের বড়বাগানে।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিজেপির বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন ইমরান খান। অভিযোগ, বড়বাগান এলাকায় কুরবানিটোলাতে তাঁর উপরে চড়াও হয় তৃণমূলের বাইকবাহিনী। বিজেপির সংখ্যালঘু নেতাকে মারধর হয়। এমনতি গাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলেও অভিযোগ।



গাড়ি থেকে নামিয়ে ইমরান খান-সহ তাঁর দুই সহযোগীকে লোহার রড, বাঁশ দিয়ে ব্যাপক মারধর করে দুষ্কৃতীরা। বিজেপির সংখ্যালঘু সেলের সাধারণ সম্পাদক ইমরান খানের অভিযোগ,  স্থানীয় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই তাঁর উপরে চড়াও হয়েছিল। থানায় অভিযোগও দায়ের করেন ইমরান খান। তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। 


 দিন কয়েক আগে মালদহে সভার পর মিছিল করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিরোধীদের অভিযোগ, মালদহের রাস্তায় অনুমতি ছাড়াই ওই মিছিল করেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে নিরাপত্তা দিয়েছিল রাজ্য পুলিস। শনিবার মালদহের পুলিস সুপার অর্ণব ঘোষকে অপসারিত করে নির্বাচন কমিশন। তাঁর বিরুদ্ধে উঠেছিল পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ। অর্ণব ঘোষের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন অজয় প্রসাদ।


শনিবারই পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান অবস্থার সঙ্গে ১০ বছর আগের বিহারের তুলনা করেন রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের বিশেষ পর্যবেক্ষক অজয় নায়েক। বলেন, ,'' ১০ বছর আগে বিহারের যে পরিস্থিতি দেখেছিলাম, সেটাই এখন পশ্চিমবঙ্গে ঘটছে। সে কারণেই এত কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবহার করতে হচ্ছে। এই মুহূর্তে পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতি গণতন্ত্রের পক্ষে শুভ নয়। এত আধা সেনা মোতায়েন করে ভোটগ্রহণ অভিপ্রেত নয়''।


আরও পড়ুন- ভিডিয়ো: আমাদের পরমাণু বোমা কী দীপাবলির জন্য রেখেছি নাকি রে! হুঙ্কার মোদীর