নিজস্ব প্রতিবেদন : উন্নয়নের কাজে পিছিয়ে পড়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর। গঙ্গারামপুরের প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রীর তোপের মুখে পড়লেন আধিকারিকরা। ৭ দিনের মধ্যে সব গন্ডগোল মিটিয়ে কাজে গতি আনতে হবে। জেলাশাসককে কড়া নির্দেশ দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিন প্রশাসনিক বৈঠকের শুরুতেই সুরটা বেঁধে দেন মুখ্যমন্ত্রী। কাজ ফেলে রাখা যাবে না। গঙ্গারামপুরের প্রশাসনিক বৈঠকে আগাগোড়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তোপের মুখে পড়তে হল আধিকারিকদের। ক্ষুদ্ধ মুখ্যমন্ত্রী জানতে চান, "দক্ষিণ দিনারজপুরে সরকারি প্রকল্পের কাজ কেন আটকে? কেন রাজ্য সড়ক যোজনায় কাজ হচ্ছে না?কাজ না হলে কীসের খতিয়ান দিচ্ছেন? তপন জল প্রকল্পের কাজ কেন আটকে?" মুখ্যমন্ত্রীর একের পর এক প্রশ্নের মুখে পড়েন দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলাশাসক।



একশো দিনের কাজ হোক বা কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, সবুজসাথী কিংবা বৈতরণী। সব সরকারি প্রকল্প রূপায়ণে ডাহা ফেল দক্ষিণ দিনাজপুর। অন্যান্য জেলার তুলনায় বহু পিছিয়ে রয়েছে। কেন এমন হাল? এদিনের বৈঠকে কার্যত আধিকারিকদের তুলোধনা করেন মমতা। প্রথমেই তলব করেন বিডিওদের। তাদের কাছে জানতে চান, কাজে কেন ঢিলেমি হচ্ছে?


আরও পড়ুন, 'নগ্ন' করে শাস্তি পড়ুয়াদের! বোলপুরের স্কুলের ঘটনায় রিপোর্ট তলব ক্ষুব্ধ শিক্ষামন্ত্রীর  


আরও পড়ুন, মদনমোহন মন্দিরে 'মা-মাটি-মানুষ' গোত্রে পুজো দিলেন মুখ্যমন্ত্রী


মুখ্যমন্ত্রীর কাছে জেলাশাসক অভিযোগ করেন, সদস্যরা বার বার দল বদল করায় অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদে। তার ফলেই থমকে গিয়েছে উন্নয়ন। অভিযোগ করেন, বিজেপিতে থাকা সদস্যরা কাজ করতে দিচ্ছে না। জবাবে মুখ্যমন্ত্রী কড়া নির্দেশ দেন। ৭ দিনের মধ্যে সমস্যা মিটিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। বুঝিয়ে দেন, উন্নয়নের কাজে গড়িমসির কোনও অজুহাতই তিনি বরদাস্ত করবেন না।


আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন ZEE NEWS অ্যাপ। আর সিলেক্ট করুন ZEE ২৪ ঘণ্টা। ক্লিক করুন এখানে