নিজস্ব প্রতিবেদন:  বাড়ির সামনেই রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন এক মহিলা। তাঁর গায়ে একাধিক আঘাতের চিহ্ন।স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, ধারালো কোনও কিছু দিয়ে আঘাতের চিহ্ন। তার পাশেই পড়েছিল বছর একুশের ছেলে। তাঁরও হাতেপায়ে আঘাতের চিহ্ন, রক্ত ঝরছে শরীর থেকে। সকালে ঘুম থেকে উঠে এমনই ভয়ঙ্কর দৃশ্যের সাক্ষী থাকল মালদার রতুয়ার মহানন্দাটোলার বাসিন্দারা। কিন্তু কে ঘটাল এমন নৃশংস ঘটনা? কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলেন না প্রতিবেশীরা। কিন্তু, তদন্ত শুরু হতেই উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: ঠুকঠুকের দিন শেষ, এক ঘা মেরে ১৪ বছর পর দুরন্ত ফর্মে শীত


রতুয়ার মহানন্দাটোলার বাসিন্দা সাধুচরণ মণ্ডল। সকালে তাঁর স্ত্রীকে রক্তাক্ত অবস্থায় বাড়ির সামনে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। যতক্ষণে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান, ততক্ষণে মৃত্যু হয় তাঁর। অন্যদিকে, রেণুর পাশেই পড়ে ছিল তাঁর ছেলে উত্তম মণ্ডল। তাঁর হাতেও ছিল হাঁসুয়ার কোপ। উত্তম মণ্ডলের অভিযোগ, বাবা তাঁর মাকে হাঁসুয়া দিয়ে কুপিয়ে খুন করেছেন। বাধা দিতে গিয়ে আক্রান্ত হন তিনিও। ঘটনার পর থেকেই পলাতক সাধুচরণ মণ্ডল।


আরও পড়ুন: বিজেপির বাইক মিছিল নিয়ে এবার ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ রাজ্য


আশঙ্কাজনক অবস্থায় মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে উত্তমকে। তবে কী কারণে সাধুচরণ তাঁর স্ত্রীকে খুন করল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন সাধুচরণ। অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চলছে।