নিজস্ব প্রতিবেদন: ভেজাল দুধ, ভেজাল ওষুধের পর এবার ভেজাল হলুদ।   জাল মশলার হদিশ মুর্শিদাবাদের ফারাক্কায়।   অর্জুনপুর গ্রামপঞ্চায়েতের ঘটনা। গোপনসূত্রে খবর পেয়ে পুলিসি হানা। গ্রেফতার ভেজাল হলুদ কারবারের মালিক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মুর্শিদাবাদের অর্জুনপুর গ্রাম। এখানেই সবার চোখে ধুলো দিয়ে চলছিল লোক ঠকানো কারবার। কাঠের গুড়োর সঙ্গে বাসন্তি রং মিশিয়ে চলছিল ভেজাল হলুদের ব্যবসা। রান্নার মশলায় মেশানো হচ্ছিল  চালের ভুসি, তুষ। গোপনসূত্রে খবর পেয়ে  অভিযান পুলিসের।  ডেরায় হানা দিয়ে বস্তা বস্তা ভেজাল হলুদ উদ্ধার।  বাজেয়াপ্ত প্রায়   আঠারো  কুইন্টাল  সরঞ্জামও। গ্রেফতার করা হয় ভেজাল হলুদ কারবারের মালিক মৃত্যুঞ্জয় দাসকে।


আরও পড়ুন- অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার রায়গঞ্জে


ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে মিলেছে বেশকিছু তথ্য। ফরাক্কার শিবনগরের বাসিন্দা মৃত্যুঞ্জয়।  গোটা ঘটনায় আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারাও। জনবহুল এলাকায় প্রশাসনের নাকের ডগায় কীভাবে চলছিল এই ভেজাল হলুদের কারবার? প্রশ্ন তুলছেন বাসিন্দারাই।


আরও পড়ুন- বাউল নয়, চটুল চাই! নবীনবরণ অনুষ্ঠানের মঞ্চ ভেঙে দিল ছাত্ররা


গত অগস্টে খাস কলকাতার বুকে ভেজাল গুঁড়ো দুধের রমরমা কারবারের পর্দাফাঁস করে কলকাতা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। বড়বাজার এলাকায় হানা দিয়ে এই জাল গুঁড়ো দুধের ওই কারখানা সিল করে দেওয়া হয়। গ্রেফতার হন সৌম্যদীপ কুণ্ডু নামে এক ব্যবসায়ী। বড়বাজারের ভেজাল গুঁড়ো দুধের কারখানা সম্পর্কে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালায় এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের গোয়েন্দারা।