নিজস্ব প্রতিবেদন : শিলিগুড়ি স্থলবন্দর (NJP Dry port) ভাঙচুর কাণ্ডে অবশেষে পুলিসের জালে বহিষ্কৃত তৃণমূল (TMC) নেতা প্রসেনজিৎ রায় (Prasenjit Roy)। অসম থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিস। গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে শিলিগুড়ির নিউ জলপাইগুড়ি থানার পুলিস অসমের তিনসুকিয়া থেকে গ্রেফতার করে প্রসেনজিৎ রায়কে। গ্রেফতারির পর ধৃত নেতাকে অসম আদালতে পেশ করা হয়। তারপর তাকে ট্রানজিট রিমান্ডে বাগডোগরায় নিয়ে আসা হয়েছে। আগামিকাল জলপাইগুড়ি আদালতে পেশ করা হবে প্রসেনজিৎ রায়কে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এনজেপি স্থলবন্দর (NJP Dry port) ভাঙচুর কাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত প্রসেনজিৎ রায় (Prasenjit Roy)। এই ঘটনায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)। প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) শিলিগুড়িতে শহরে থাকাকালীনই নিউ জলপাইগুড়ি এলাকায় ড্রাইপোর্টে হামলার ঘটনাটি ঘটে। ভাঙচুর চালানো হয়। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় প্রসেনজিতের বেশ কয়েকজন অনুগামীদেরও গ্রেফতার করেছে নিউ জলপাইগুড়ি থানার পুলিস। তবে ঘটনার পরই পুলিসের চোখ এড়িয়ে অসম পালিয়ে গিয়েছিলেন প্রসেনজিৎ রায়। বহিষ্কৃত তৃণমূল শ্রমিক নেতা প্রসেনজিৎ রায়কে গ্রেফতারের বিষয়ে মন্ত্রী গৌতম দেব (Goutam Deb) বলেন, "আইন আইনের মত চলবে। ওর বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ ছিল। তাই দল তাঁকে বহিষ্কার করেছে।"


আরও পড়ুন, জলপাইগুড়ি TMC-তে জোর ধাক্কা, দল ছাড়লেন যুবর সাধারণ সম্পাদক


উল্লেখ্য, এনজেপি স্থলবন্দর (NJP Dry port) সহ বিভিন্ন সময়ে ডাকা বিভিন্ন টেন্ডারকে কেন্দ্র করে মোটা অঙ্কের টাকা প্রাক্তন ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি আইএনটিটিইউসি সভাপতি প্রসেনজিৎ রায়ের তহবিলে জমা পড়ার অভিযোগ সামনে এসেছে। স্থলবন্দরে কর্মরত কোম্পানি মালিকদের অভিযোগ, রেক প্রতি প্রসেনজিৎ রায়ের দাবি ছিল এক লক্ষ টাকা। যদিও এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী গৌতম দেব জানিয়েছিলেন, "এটা ওনাদের বক্তব্য। সত্যি-মিথ্যে জানা নেই।" 


আরও পড়ুন, Modi-র আগমনে গাছ 'কাটা' ঘিরে সরগরম ডানলপ, পাল্টা বৃক্ষরোপণ TMC-র